০২:৪৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫, ১৫ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শনিবার সারা দেশে ৬-৫৯মাস বয়সী শিশুদের ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।

আগামী শনিবার, ১৫ মার্চ, সারা দেশে ৬ থেকে ৫৯ মাস বয়সী শিশুদের ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানোর কর্মসূচি চলবে। স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, এদিন প্রায় ২ কোটি ২৬ লাখ শিশুকে এই ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।

এদিন দেশের ১ লাখ ২০ হাজার স্থায়ী ইপিআই কেন্দ্রের মাধ্যমে ভিটামিন এ ক্যাপসুল বিতরণ করা হবে। মন্ত্রণালয় শিশুদের অভিভাবকদের কাছ থেকে অনুরোধ জানানো হয়েছে, তাঁরা যেন তাঁদের শিশুদের কাছের ইপিআই টিকাদান কেন্দ্র, কমিউনিটি ক্লিনিক বা অন্যান্য স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রে নিয়ে গিয়ে ক্যাপসুল খাওয়ান।

ভিটামিন এ শুধুমাত্র অন্ধত্ব প্রতিরোধ করে না, বরং পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের মৃত্যুহারও প্রায় এক-চতুর্থাংশ কমিয়ে আনে। ১৯৭৪ সালে রাতকানা রোগ প্রতিরোধে শিশুদের ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানোর কার্যক্রম শুরু হয় এবং বর্তমানে এ কারণে রাতকানা রোগে আক্রান্ত শিশুর সংখ্যা প্রায় নেই বললেই চলে।

জাতীয় ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে বছরে দুবার ৯৮ শতাংশ শিশুদের ভিটামিন এ খাওয়ানো হয়, যা শিশুস্বাস্থ্য সুরক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।

ট্যাগ
পোস্টকারীর সকল তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

চীনের সঙ্গে যৌথভাবে আঞ্চলিক শান্তি রক্ষায় প্রতিশ্রুতি দিল পাকিস্তান

শনিবার সারা দেশে ৬-৫৯মাস বয়সী শিশুদের ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।

প্রকাশিত হয়েছে: ০২:২৫:৪০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫

আগামী শনিবার, ১৫ মার্চ, সারা দেশে ৬ থেকে ৫৯ মাস বয়সী শিশুদের ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানোর কর্মসূচি চলবে। স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, এদিন প্রায় ২ কোটি ২৬ লাখ শিশুকে এই ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।

এদিন দেশের ১ লাখ ২০ হাজার স্থায়ী ইপিআই কেন্দ্রের মাধ্যমে ভিটামিন এ ক্যাপসুল বিতরণ করা হবে। মন্ত্রণালয় শিশুদের অভিভাবকদের কাছ থেকে অনুরোধ জানানো হয়েছে, তাঁরা যেন তাঁদের শিশুদের কাছের ইপিআই টিকাদান কেন্দ্র, কমিউনিটি ক্লিনিক বা অন্যান্য স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রে নিয়ে গিয়ে ক্যাপসুল খাওয়ান।

ভিটামিন এ শুধুমাত্র অন্ধত্ব প্রতিরোধ করে না, বরং পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের মৃত্যুহারও প্রায় এক-চতুর্থাংশ কমিয়ে আনে। ১৯৭৪ সালে রাতকানা রোগ প্রতিরোধে শিশুদের ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানোর কার্যক্রম শুরু হয় এবং বর্তমানে এ কারণে রাতকানা রোগে আক্রান্ত শিশুর সংখ্যা প্রায় নেই বললেই চলে।

জাতীয় ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে বছরে দুবার ৯৮ শতাংশ শিশুদের ভিটামিন এ খাওয়ানো হয়, যা শিশুস্বাস্থ্য সুরক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।