১০:১৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫, ২৮ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ঠাকুরগাঁওয়ে মিলন হোসেন হত্যা: অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ।

ঠাকুরগাঁওয়ে অপহরণ ও হত্যা ঘটনায় বিক্ষোভ এবং ধিক্কার জানিয়েছে স্থানীয়রা। বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) সকালে, অভিযুক্ত সিজান আলী ও মুরাদের বাড়িতে বিক্ষুব্ধ জনতা আগুন ও ভাঙচুর চালায়। দুপুরে, জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে গিয়ে মিলন হোসেনের হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ দেখায় নিহতের পরিবার। প্রায় দেড় ঘণ্টা যান চলাচল বন্ধ থাকার পর, জেলা প্রশাসক ইসরাত ফারজানা হত্যাকারীদের আইনের আওতায় এনে সুষ্ঠু বিচারের আশ্বাস দেন, যার ফলে পরিস্থিতি শান্ত হয়।

গত ১৯ মার্চ রাতে, অপহৃত মিলন হোসেনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পুলিশ জানিয়েছে, মিলন হোসেনকে ২৩ ফেব্রুয়ারি অপহরণ করা হয় এবং মুক্তিপণ দাবি করা হয়। অপহরণের পর ২৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ নেওয়া হলেও মিলনকে হত্যা করা হয়। গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে সিজান আলী, মুরাদ এবং রত্না আক্তারকে গ্রেপ্তার করা হয়। সিজানের বাড়ির পাশের পরিত্যক্ত টয়লেটের স্লাবের নিচ থেকে মিলনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

পুলিশ সুপার শেখ জাহিদুল ইসলাম জানিয়েছেন, প্রযুক্তির মাধ্যমে এই হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটন করা হয়েছে এবং আসামিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। নিহত মিলন হোসেনের পরিবার এই হত্যাকাণ্ডের জন্য কঠোর শাস্তি দাবি করেছে।

ট্যাগ

শিক্ষা ভবনের সামনে সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

ঠাকুরগাঁওয়ে মিলন হোসেন হত্যা: অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ।

প্রকাশিত হয়েছে: ০১:৩২:৪৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ ২০২৫

ঠাকুরগাঁওয়ে অপহরণ ও হত্যা ঘটনায় বিক্ষোভ এবং ধিক্কার জানিয়েছে স্থানীয়রা। বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) সকালে, অভিযুক্ত সিজান আলী ও মুরাদের বাড়িতে বিক্ষুব্ধ জনতা আগুন ও ভাঙচুর চালায়। দুপুরে, জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে গিয়ে মিলন হোসেনের হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ দেখায় নিহতের পরিবার। প্রায় দেড় ঘণ্টা যান চলাচল বন্ধ থাকার পর, জেলা প্রশাসক ইসরাত ফারজানা হত্যাকারীদের আইনের আওতায় এনে সুষ্ঠু বিচারের আশ্বাস দেন, যার ফলে পরিস্থিতি শান্ত হয়।

গত ১৯ মার্চ রাতে, অপহৃত মিলন হোসেনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পুলিশ জানিয়েছে, মিলন হোসেনকে ২৩ ফেব্রুয়ারি অপহরণ করা হয় এবং মুক্তিপণ দাবি করা হয়। অপহরণের পর ২৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ নেওয়া হলেও মিলনকে হত্যা করা হয়। গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে সিজান আলী, মুরাদ এবং রত্না আক্তারকে গ্রেপ্তার করা হয়। সিজানের বাড়ির পাশের পরিত্যক্ত টয়লেটের স্লাবের নিচ থেকে মিলনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

পুলিশ সুপার শেখ জাহিদুল ইসলাম জানিয়েছেন, প্রযুক্তির মাধ্যমে এই হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটন করা হয়েছে এবং আসামিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। নিহত মিলন হোসেনের পরিবার এই হত্যাকাণ্ডের জন্য কঠোর শাস্তি দাবি করেছে।