আজ, ২৩ মার্চ, পালিত হচ্ছে বিশ্ব আবহাওয়া দিবস। প্রতি বছর এদিনে বিশ্বব্যাপী ১৯৩টি সদস্য দেশ এবং স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল অংশগ্রহণ করে। এই বছরের প্রতিপাদ্য বিষয় ‘সম্মিলিতভাবে আবহাওয়ার সতর্কবার্তার বাধা দূরীকরণ’। এটি জলবায়ু পরিবর্তনের ক্রমবর্ধমান প্রভাব এবং প্রাথমিক সতর্কতা ব্যবস্থা উন্নত করার জন্য বিশ্বব্যাপী সহযোগিতার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছে।
১৯৫১ সাল থেকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ২৩ মার্চ ‘বিশ্ব আবহাওয়া দিবস’ পালিত হয়ে আসছে। দিবসটি বিশেষভাবে আবহাওয়াবিদদের গুরুত্বপূর্ণ অবদানকে স্বীকৃতি দেয় এবং আবহাওয়া, জলবায়ু এবং পানি ব্যবস্থাপনায় আন্তর্জাতিক সহযোগিতার গুরুত্বকে তুলে ধরে। এটি ডব্লিউএমও (বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থা) এর প্রচেষ্টাও তুলে ধরে, যা আবহাওয়া পূর্বাভাস এবং জলবায়ু চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।
বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থা (ডব্লিউএমও) ১৯৫০ সালের ২৩ মার্চ জাতিসংঘের একটি সংস্থা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ১৯৫১ সালে এটি তাদের কার্যক্রম শুরু করে। এটির লক্ষ্য ছিল সদস্য দেশগুলোকে আবহাওয়াবিজ্ঞান, অপারেশনাল জলবিজ্ঞান এবং পৃথিবী বিজ্ঞানে সমন্বয় করা, যাতে জনসংখ্যার সুরক্ষা নিশ্চিত করা যায়। প্রথম বিশ্ব আবহাওয়া দিবস ১৯৬১ সালের ২৩ মার্চ পালিত হয়।
বিশ্ব আবহাওয়া দিবসের এবারের থিমটি বিশেষভাবে জলবায়ু পরিবর্তন এবং প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের সতর্কবার্তার দ্রুত প্রচারের জন্য আন্তর্জাতিক সহযোগিতার ওপর আলোকপাত করছে, যাতে মানুষের জীবন এবং সম্পদ রক্ষা করা যায়।
প্রকাশক ও সম্পাদকঃ Abdus Salam
© কপিরাইট সমাচার বিশ্ব ২০২৫ | আমাদের ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।