১১:৪২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০১ এপ্রিল ২০২৫, ১৮ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

১৪ বছর বয়সী ‘মানব ক্যালকুলেটর’ একদিনে ৬টি বিশ্ব রেকর্ড ভেঙেছে ।

দুবাই, মার্চ ২০২৫: ভারতের নাসিকের দিল্লি পাবলিক স্কুলের নবম শ্রেণির ছাত্র আরিয়ান শুক্লা, যিনি বিশ্বজুড়ে ‘মানব ক্যালকুলেটর’ হিসেবে পরিচিত, সম্প্রতি এক অনন্য কীর্তি স্থাপন করেছেন। মাত্র ১৪ বছর বয়সে তিনি একদিনে ৬টি গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড ভেঙে সবার নজর কাড়েছেন।

আরিয়ান, যার মানসিক গণনার দক্ষতা অনেকের কাছেই অবিশ্বাস্য মনে হয়, দুবাইয়ে এই অসাধারণ অর্জনটি করেছেন। গত বছরগুলিতে তার দৈনিক দুই থেকে তিন ঘণ্টার অনুশীলনের ফলস্বরূপ তিনি এখন গণনা বিশেষজ্ঞ হিসেবে পরিচিত। মাত্র ছয় বছর বয়স থেকে গণনার প্রতি তার আগ্রহ শুরু হয়েছিল এবং তার এই দক্ষতা তাকে বিশ্বজুড়ে সম্মানিত করেছে।

এ পর্যন্ত তিনি মানসিক গণনা বিশ্বকাপে (MCWC) দুইবার চ্যাম্পিয়ন এবং গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে ছয়বার নাম তুলেছেন। আরিয়ান তার উদাহরণ দিয়ে প্রমাণ করেছেন যে, কঠোর পরিশ্রম, একাগ্রতা এবং প্রতিনিয়ত অনুশীলন করেই যে কোনো লক্ষ্যে পৌঁছানো সম্ভব।

এবারের বিশ্ব রেকর্ডগুলির মধ্যে রয়েছে দ্রুততম সময়ে সংখ্যার গুণফল, যোগফল এবং বিশাল সংখ্যার মানসিক গাণিতিক সমস্যা সমাধান। তার গতির সাথে গণনা করার দক্ষতা, মস্তিষ্কের শানিত প্রবণতা এবং অসাধারণ মেমরি তাকে একে একে ছয়টি বিশ্ব রেকর্ড অর্জন করতে সহায়তা করেছে।

আরিয়ান শুক্লার মতো তরুণদের সাফল্য প্রমাণ করে যে, বয়স কোনো বাধা নয় যদি মনোযোগ ও কষ্টের সাথে কিছু অর্জনের আগ্রহ থাকে। তিনি তার ভবিষ্যতে আরও নতুন রেকর্ড তৈরি করতে এবং গণনা নিয়ে নতুন মাইলফলক স্থাপন করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

ট্যাগ
পোস্টকারীর সকল তথ্য

সংযুক্ত আরব আমিরাতে ঈদুল ফিতরে লক্ষ শ্রমিকের অবদান উদযাপন, পুরস্কৃত হলেন রুবেল আহমেদ ।

১৪ বছর বয়সী ‘মানব ক্যালকুলেটর’ একদিনে ৬টি বিশ্ব রেকর্ড ভেঙেছে ।

প্রকাশিত হয়েছে: ০৫:৫৪:০৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৯ মার্চ ২০২৫

দুবাই, মার্চ ২০২৫: ভারতের নাসিকের দিল্লি পাবলিক স্কুলের নবম শ্রেণির ছাত্র আরিয়ান শুক্লা, যিনি বিশ্বজুড়ে ‘মানব ক্যালকুলেটর’ হিসেবে পরিচিত, সম্প্রতি এক অনন্য কীর্তি স্থাপন করেছেন। মাত্র ১৪ বছর বয়সে তিনি একদিনে ৬টি গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড ভেঙে সবার নজর কাড়েছেন।

আরিয়ান, যার মানসিক গণনার দক্ষতা অনেকের কাছেই অবিশ্বাস্য মনে হয়, দুবাইয়ে এই অসাধারণ অর্জনটি করেছেন। গত বছরগুলিতে তার দৈনিক দুই থেকে তিন ঘণ্টার অনুশীলনের ফলস্বরূপ তিনি এখন গণনা বিশেষজ্ঞ হিসেবে পরিচিত। মাত্র ছয় বছর বয়স থেকে গণনার প্রতি তার আগ্রহ শুরু হয়েছিল এবং তার এই দক্ষতা তাকে বিশ্বজুড়ে সম্মানিত করেছে।

এ পর্যন্ত তিনি মানসিক গণনা বিশ্বকাপে (MCWC) দুইবার চ্যাম্পিয়ন এবং গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে ছয়বার নাম তুলেছেন। আরিয়ান তার উদাহরণ দিয়ে প্রমাণ করেছেন যে, কঠোর পরিশ্রম, একাগ্রতা এবং প্রতিনিয়ত অনুশীলন করেই যে কোনো লক্ষ্যে পৌঁছানো সম্ভব।

এবারের বিশ্ব রেকর্ডগুলির মধ্যে রয়েছে দ্রুততম সময়ে সংখ্যার গুণফল, যোগফল এবং বিশাল সংখ্যার মানসিক গাণিতিক সমস্যা সমাধান। তার গতির সাথে গণনা করার দক্ষতা, মস্তিষ্কের শানিত প্রবণতা এবং অসাধারণ মেমরি তাকে একে একে ছয়টি বিশ্ব রেকর্ড অর্জন করতে সহায়তা করেছে।

আরিয়ান শুক্লার মতো তরুণদের সাফল্য প্রমাণ করে যে, বয়স কোনো বাধা নয় যদি মনোযোগ ও কষ্টের সাথে কিছু অর্জনের আগ্রহ থাকে। তিনি তার ভবিষ্যতে আরও নতুন রেকর্ড তৈরি করতে এবং গণনা নিয়ে নতুন মাইলফলক স্থাপন করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।