০৩:২৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০২ এপ্রিল ২০২৫, ১৮ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত ।

ঢাকা: ঈদুল ফিতর উপলক্ষে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য ও উৎসবমুখর পরিবেশে প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (৩১ মার্চ) সকাল ৭টায় অনুষ্ঠিত এ জামাতে পেশ ইমাম হিসেবে হাফেজ মুফতি মাওলানা মুহিববুল্লাহিল বাকী এবং মুকাব্বির হিসেবে মুয়াজ্জিন হাফেজ মো. আতাউর রহমান দায়িত্ব পালন করেন।

নামাজের পূর্বে, হাফেজ মুফতি মাওলানা মুহিববুল্লাহিল বাকী উপস্থিত মুসল্লিদের উদ্দেশ্যে নসীহত প্রদান করেন। তিনি বলেন, “রমজান মাস আল্লাহর পক্ষ থেকে রোজাদারদের জন্য এক বিশেষ উপহার। এটি আমাদের জন্য খুশির বার্তা নিয়ে আসে। দীর্ঘ এক মাস সিয়াম সাধনার পর আমরা পবিত্রতা ও তাকওয়ার সঙ্গে ঈদের নামাজ আদায় করছি।”

তিনি আরও বলেন, “আল্লাহ বান্দার গুনাহ ক্ষমা করার জন্য রমজান মাস দিয়েছেন। এই মাসের শিক্ষা ও ত্যাগকে কাজে লাগিয়ে আমাদের সারাবছর জীবন পরিচালনা করতে হবে।”

মাওলানা মুহিববুল্লাহিল বাকী ঈদুল ফিতরকে কেবল আনন্দের দিন হিসেবে বিবেচনা না করে, এটি ধনী-গরিব সবার মাঝে ভ্রাতৃত্ব ও সংহতির বন্ধন দৃঢ় করার একটি বিশেষ সুযোগ বলে উল্লেখ করেন। তিনি মুসল্লিদের সমাজের দুঃস্থ ও দরিদ্রদের সাহায্য করার আহ্বান জানান, যাতে ঈদের প্রকৃত সৌন্দর্য উপলব্ধি করা যায়।

ট্যাগ
পোস্টকারীর সকল তথ্য

ফেডারেল চুক্তি এবং অনুদান পর্যালোচনার মুখে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়।

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত ।

প্রকাশিত হয়েছে: ০২:৫৩:৪৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩১ মার্চ ২০২৫

ঢাকা: ঈদুল ফিতর উপলক্ষে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য ও উৎসবমুখর পরিবেশে প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (৩১ মার্চ) সকাল ৭টায় অনুষ্ঠিত এ জামাতে পেশ ইমাম হিসেবে হাফেজ মুফতি মাওলানা মুহিববুল্লাহিল বাকী এবং মুকাব্বির হিসেবে মুয়াজ্জিন হাফেজ মো. আতাউর রহমান দায়িত্ব পালন করেন।

নামাজের পূর্বে, হাফেজ মুফতি মাওলানা মুহিববুল্লাহিল বাকী উপস্থিত মুসল্লিদের উদ্দেশ্যে নসীহত প্রদান করেন। তিনি বলেন, “রমজান মাস আল্লাহর পক্ষ থেকে রোজাদারদের জন্য এক বিশেষ উপহার। এটি আমাদের জন্য খুশির বার্তা নিয়ে আসে। দীর্ঘ এক মাস সিয়াম সাধনার পর আমরা পবিত্রতা ও তাকওয়ার সঙ্গে ঈদের নামাজ আদায় করছি।”

তিনি আরও বলেন, “আল্লাহ বান্দার গুনাহ ক্ষমা করার জন্য রমজান মাস দিয়েছেন। এই মাসের শিক্ষা ও ত্যাগকে কাজে লাগিয়ে আমাদের সারাবছর জীবন পরিচালনা করতে হবে।”

মাওলানা মুহিববুল্লাহিল বাকী ঈদুল ফিতরকে কেবল আনন্দের দিন হিসেবে বিবেচনা না করে, এটি ধনী-গরিব সবার মাঝে ভ্রাতৃত্ব ও সংহতির বন্ধন দৃঢ় করার একটি বিশেষ সুযোগ বলে উল্লেখ করেন। তিনি মুসল্লিদের সমাজের দুঃস্থ ও দরিদ্রদের সাহায্য করার আহ্বান জানান, যাতে ঈদের প্রকৃত সৌন্দর্য উপলব্ধি করা যায়।