০৪:০৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৫ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বনানীর শেরাটন হোটেলে মালিকানা জটিলতা শেষে অংশ বুঝে পেল সিটি করপোরেশন ।

দীর্ঘ ১০ বছর পর রাজধানীর বনানীতে অবস্থিত শেরাটন হোটেল ভবনে নিজেদের অংশীদারিত্বের হিস্যা বুঝে নিয়েছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)।

গত বুধবার (৯ এপ্রিল) গুলশান নগর ভবনে ডিএনসিসি ও হোটেল শেরাটনের মালিকানাধীন বোরাক রিয়েল এস্টেট লিমিটেডের মধ্যে একটি দখল হস্তান্তরনামা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এর মধ্য দিয়ে অবসান ঘটল বোরাক-ডিএনসিসি প্রকল্পের শেরাটন হোটেল ভবনের শেয়ার বণ্টন নিয়ে দীর্ঘদিনের জটিলতার।

ডিএনসিসির পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সংস্থাটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবু সাঈদ মো. কামরুজ্জামান। অপরদিকে, বোরাক রিয়েল এস্টেট লিমিটেডের পক্ষে স্বাক্ষর করেন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা গাজী মোহাম্মদ সাখাওয়াত হোসেন।

চুক্তি স্বাক্ষরের সময় উপস্থিত ছিলেন ডিএনসিসির প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ, প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মঈন উদ্দিন, প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা মো. নুরুজ্জামান, প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা মো. মনিরুজ্জামান এবং বোরাক রিয়েল এস্টেটের পক্ষ থেকে ইউনিক হোটেল অ্যান্ড রিসোর্টস পিএলসি-এর সিইও মো. সাখাওয়াত হোসেন ও পরিচালক মো. সীমশাদ রহমান।

প্রসঙ্গত, ২০১৫ সাল থেকে একাধিকবার ডিএনসিসিকে শেরাটন হোটেল ভবনে তাদের প্রাপ্য অংশ বুঝে নিতে চিঠি দিয়েছিল বোরাক রিয়েল এস্টেট। তবে এতদিন বিষয়টি ঝুলে ছিল। অবশেষে সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোর মধ্যে সমঝোতার মাধ্যমে চুক্তি স্বাক্ষরের মধ্য দিয়ে দীর্ঘদিনের সমস্যার নিরসন ঘটল।

ট্যাগ
পোস্টকারীর সকল তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

বনানীর শেরাটন হোটেলে মালিকানা জটিলতা শেষে অংশ বুঝে পেল সিটি করপোরেশন ।

প্রকাশিত হয়েছে: ০৩:৫৯:০৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১১ এপ্রিল ২০২৫

দীর্ঘ ১০ বছর পর রাজধানীর বনানীতে অবস্থিত শেরাটন হোটেল ভবনে নিজেদের অংশীদারিত্বের হিস্যা বুঝে নিয়েছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)।

গত বুধবার (৯ এপ্রিল) গুলশান নগর ভবনে ডিএনসিসি ও হোটেল শেরাটনের মালিকানাধীন বোরাক রিয়েল এস্টেট লিমিটেডের মধ্যে একটি দখল হস্তান্তরনামা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এর মধ্য দিয়ে অবসান ঘটল বোরাক-ডিএনসিসি প্রকল্পের শেরাটন হোটেল ভবনের শেয়ার বণ্টন নিয়ে দীর্ঘদিনের জটিলতার।

ডিএনসিসির পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সংস্থাটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবু সাঈদ মো. কামরুজ্জামান। অপরদিকে, বোরাক রিয়েল এস্টেট লিমিটেডের পক্ষে স্বাক্ষর করেন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা গাজী মোহাম্মদ সাখাওয়াত হোসেন।

চুক্তি স্বাক্ষরের সময় উপস্থিত ছিলেন ডিএনসিসির প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ, প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মঈন উদ্দিন, প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা মো. নুরুজ্জামান, প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা মো. মনিরুজ্জামান এবং বোরাক রিয়েল এস্টেটের পক্ষ থেকে ইউনিক হোটেল অ্যান্ড রিসোর্টস পিএলসি-এর সিইও মো. সাখাওয়াত হোসেন ও পরিচালক মো. সীমশাদ রহমান।

প্রসঙ্গত, ২০১৫ সাল থেকে একাধিকবার ডিএনসিসিকে শেরাটন হোটেল ভবনে তাদের প্রাপ্য অংশ বুঝে নিতে চিঠি দিয়েছিল বোরাক রিয়েল এস্টেট। তবে এতদিন বিষয়টি ঝুলে ছিল। অবশেষে সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোর মধ্যে সমঝোতার মাধ্যমে চুক্তি স্বাক্ষরের মধ্য দিয়ে দীর্ঘদিনের সমস্যার নিরসন ঘটল।