১১:৫৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

অনুমতি ছাড়া হজে গেলে ১০ হাজার রিয়াল জরিমানা

আসন্ন হজ মৌসুমকে কেন্দ্র করে সৌদি আরব কর্তৃপক্ষ হজ সংক্রান্ত নিয়ম ভাঙলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা দিয়েছে। দেশটির পর্যটন মন্ত্রণালয় জানায়, বৈধ হজ পারমিট ছাড়া কেউ হজ পালনে গেলে বা এমন কাউকে পরিবহন করলে, তাকে ১০,০০০ সৌদি রিয়াল (প্রায় ৯,৭০০ দিরহাম) জরিমানা গুণতে হবে। প্রয়োজনে বহিষ্কারও করা হতে পারে।

এই বিধিনিষেধ সৌদি নাগরিক, প্রবাসী এবং বিদেশি দর্শনার্থী—সবার জন্যই প্রযোজ্য। হজ মৌসুমের শেষ পর্যন্ত এই নিয়ম কার্যকর থাকবে।

সৌদি মন্ত্রণালয় আরও সতর্ক করে জানায়, অনুমতি ছাড়া হজে অংশগ্রহণ বা অন্যকে সহায়তা করলে শুধু আর্থিক জরিমানা নয়, প্রয়োজনে দণ্ডিত ব্যক্তিকে নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হবে এবং পরবর্তী সময়ে সৌদি আরবে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞাও আরোপ করা হতে পারে।

হজ মৌসুমে অতিরিক্ত ভিড়, নিরাপত্তা ঝুঁকি এবং জনস্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য সৌদি কর্তৃপক্ষ হজ পারমিট ব্যবস্থা কঠোরভাবে অনুসরণ করে থাকে। ২০২5 সালের হজে অংশগ্রহণের জন্য নির্ধারিত কোটার বাইরে কেউ যেন অংশ না নেয়, তা নিশ্চিত করতেই এই পদক্ষেপ।

সাধারণ মানুষকে এই বিষয়ে সচেতন করতে সৌদি সরকার প্রচারাভিযান চালাচ্ছে এবং বিভিন্ন চেকপয়েন্টে নজরদারি বাড়ানো হয়েছে।

ট্যাগ
পোস্টকারীর সকল তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

অনুমতি ছাড়া হজে গেলে ১০ হাজার রিয়াল জরিমানা

প্রকাশিত হয়েছে: ১২:১৩:৪১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫

আসন্ন হজ মৌসুমকে কেন্দ্র করে সৌদি আরব কর্তৃপক্ষ হজ সংক্রান্ত নিয়ম ভাঙলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা দিয়েছে। দেশটির পর্যটন মন্ত্রণালয় জানায়, বৈধ হজ পারমিট ছাড়া কেউ হজ পালনে গেলে বা এমন কাউকে পরিবহন করলে, তাকে ১০,০০০ সৌদি রিয়াল (প্রায় ৯,৭০০ দিরহাম) জরিমানা গুণতে হবে। প্রয়োজনে বহিষ্কারও করা হতে পারে।

এই বিধিনিষেধ সৌদি নাগরিক, প্রবাসী এবং বিদেশি দর্শনার্থী—সবার জন্যই প্রযোজ্য। হজ মৌসুমের শেষ পর্যন্ত এই নিয়ম কার্যকর থাকবে।

সৌদি মন্ত্রণালয় আরও সতর্ক করে জানায়, অনুমতি ছাড়া হজে অংশগ্রহণ বা অন্যকে সহায়তা করলে শুধু আর্থিক জরিমানা নয়, প্রয়োজনে দণ্ডিত ব্যক্তিকে নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হবে এবং পরবর্তী সময়ে সৌদি আরবে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞাও আরোপ করা হতে পারে।

হজ মৌসুমে অতিরিক্ত ভিড়, নিরাপত্তা ঝুঁকি এবং জনস্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য সৌদি কর্তৃপক্ষ হজ পারমিট ব্যবস্থা কঠোরভাবে অনুসরণ করে থাকে। ২০২5 সালের হজে অংশগ্রহণের জন্য নির্ধারিত কোটার বাইরে কেউ যেন অংশ না নেয়, তা নিশ্চিত করতেই এই পদক্ষেপ।

সাধারণ মানুষকে এই বিষয়ে সচেতন করতে সৌদি সরকার প্রচারাভিযান চালাচ্ছে এবং বিভিন্ন চেকপয়েন্টে নজরদারি বাড়ানো হয়েছে।