০৯:১৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫, ১৫ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বাংলাদেশ–কাতার সামরিক বন্ধন শক্তিশালী হচ্ছে, দোহায় মিলিত দুই নেতা

বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে কাতারের ডেপুটি প্রধানমন্ত্রী ও প্রতিরক্ষা বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী শেখ সাউদ বিন আবদুর রহমান বিন হাসান আল থানি দোহায় এক সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন। এই গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয় দোহায় চলমান ‘আর্থনা সামিট ২০২৫’-এর সাইডলাইনে।

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, বৈঠকে ড. ইউনূস কাতারে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর ৭২৫ সদস্যকে প্রেষণে নিয়োগ দেওয়ার প্রস্তাব গ্রহণ করায় কাতার সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান। তিনি বলেন,

“এই ব্যবস্থার মাধ্যমে উভয় দেশ পেশাগতভাবে উপকৃত হবে এবং দুই দেশের সশস্ত্র বাহিনী ও জাতির মধ্যে সম্পর্ক আরও জোরদার হবে।”

ড. ইউনূস আশ্বাস দেন, জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে তিন দশকের অভিজ্ঞতা, শৃঙ্খলা ও পেশাদারিত্ব বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী কাতারের কল্যাণে নিবেদন করবে।

প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন,

“এই ব্যতিক্রমধর্মী উদ্যোগ শুধু নতুন সহযোগিতার পথই খুলে দিচ্ছে না, বরং ভবিষ্যতে জনগণ পর্যায়ের সম্পর্ক গড়ারও একটি দৃঢ় ভিত্তি স্থাপন করছে।”

বিশেষজ্ঞদের মতে, এই ধরণের সামরিক সহযোগিতা শুধু দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কই নয়, বরং আঞ্চলিক নিরাপত্তা এবং কৌশলগত স্থিতিশীলতার ক্ষেত্রেও ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে।

ট্যাগ
পোস্টকারীর সকল তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

চীনের সঙ্গে যৌথভাবে আঞ্চলিক শান্তি রক্ষায় প্রতিশ্রুতি দিল পাকিস্তান

বাংলাদেশ–কাতার সামরিক বন্ধন শক্তিশালী হচ্ছে, দোহায় মিলিত দুই নেতা

প্রকাশিত হয়েছে: ০৭:২৫:৩১ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৫

বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে কাতারের ডেপুটি প্রধানমন্ত্রী ও প্রতিরক্ষা বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী শেখ সাউদ বিন আবদুর রহমান বিন হাসান আল থানি দোহায় এক সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন। এই গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয় দোহায় চলমান ‘আর্থনা সামিট ২০২৫’-এর সাইডলাইনে।

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, বৈঠকে ড. ইউনূস কাতারে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর ৭২৫ সদস্যকে প্রেষণে নিয়োগ দেওয়ার প্রস্তাব গ্রহণ করায় কাতার সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান। তিনি বলেন,

“এই ব্যবস্থার মাধ্যমে উভয় দেশ পেশাগতভাবে উপকৃত হবে এবং দুই দেশের সশস্ত্র বাহিনী ও জাতির মধ্যে সম্পর্ক আরও জোরদার হবে।”

ড. ইউনূস আশ্বাস দেন, জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে তিন দশকের অভিজ্ঞতা, শৃঙ্খলা ও পেশাদারিত্ব বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী কাতারের কল্যাণে নিবেদন করবে।

প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন,

“এই ব্যতিক্রমধর্মী উদ্যোগ শুধু নতুন সহযোগিতার পথই খুলে দিচ্ছে না, বরং ভবিষ্যতে জনগণ পর্যায়ের সম্পর্ক গড়ারও একটি দৃঢ় ভিত্তি স্থাপন করছে।”

বিশেষজ্ঞদের মতে, এই ধরণের সামরিক সহযোগিতা শুধু দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কই নয়, বরং আঞ্চলিক নিরাপত্তা এবং কৌশলগত স্থিতিশীলতার ক্ষেত্রেও ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে।