০২:০৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫, ১৫ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

“শাহিদ রাজাইই বন্দর বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বাড়তে পারে, উদ্ধার কাজ চলছে”

ইরানের বৃহত্তম বন্দর শাহিদ রাজাইইতে শনিবারের বিস্ফোরণের পর থেকে উদ্ধারকর্মীরা তীব্র তৎপরতায় কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। স্থানীয় সূত্রের মতে, আহতদের মধ্যে অন্তত ৫০০ জনকে আশপাশের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে এবং মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

বন্দর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, বিস্ফোরণটি রাসায়নিক দ্রব্যের স্টোরেজ ডিপোতে আগুন লাগার কারণে ঘটেছে। এদিকে, উদ্ধার তৎপরতা চলাকালে বন্দর এলাকায় বিশাল কালো ধোঁয়া ও আগুনের শিখা দেখা গেছে, যা পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে।

সরকারি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, প্রাথমিকভাবে বিস্ফোরণের কারণ হিসেবে আগুনের সূত্রপাতকে দায়ী করা হলেও, তদন্তের মাধ্যমে বিস্তারিত তথ্য জানা যাবে। এছাড়া, স্থানীয় জরুরি সেবা সংস্থাগুলো আহতদের চিকিৎসার জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

বন্দর এলাকার আশেপাশের সড়কগুলো বন্ধ রয়েছে এবং উদ্ধারকর্মীরা ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলার কাজ করছেন। এছাড়া, রক্তদান কেন্দ্রগুলোতে রক্তের সংকট মোকাবিলার জন্য জনগণের কাছে রক্তদান আহ্বান করা হয়েছে।

বিস্ফোরণের ঘটনায় ইরানের সরকার দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

ট্যাগ
পোস্টকারীর সকল তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

চীনের সঙ্গে যৌথভাবে আঞ্চলিক শান্তি রক্ষায় প্রতিশ্রুতি দিল পাকিস্তান

“শাহিদ রাজাইই বন্দর বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বাড়তে পারে, উদ্ধার কাজ চলছে”

প্রকাশিত হয়েছে: ০৯:৪৭:৩৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫

ইরানের বৃহত্তম বন্দর শাহিদ রাজাইইতে শনিবারের বিস্ফোরণের পর থেকে উদ্ধারকর্মীরা তীব্র তৎপরতায় কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। স্থানীয় সূত্রের মতে, আহতদের মধ্যে অন্তত ৫০০ জনকে আশপাশের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে এবং মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

বন্দর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, বিস্ফোরণটি রাসায়নিক দ্রব্যের স্টোরেজ ডিপোতে আগুন লাগার কারণে ঘটেছে। এদিকে, উদ্ধার তৎপরতা চলাকালে বন্দর এলাকায় বিশাল কালো ধোঁয়া ও আগুনের শিখা দেখা গেছে, যা পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে।

সরকারি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, প্রাথমিকভাবে বিস্ফোরণের কারণ হিসেবে আগুনের সূত্রপাতকে দায়ী করা হলেও, তদন্তের মাধ্যমে বিস্তারিত তথ্য জানা যাবে। এছাড়া, স্থানীয় জরুরি সেবা সংস্থাগুলো আহতদের চিকিৎসার জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

বন্দর এলাকার আশেপাশের সড়কগুলো বন্ধ রয়েছে এবং উদ্ধারকর্মীরা ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলার কাজ করছেন। এছাড়া, রক্তদান কেন্দ্রগুলোতে রক্তের সংকট মোকাবিলার জন্য জনগণের কাছে রক্তদান আহ্বান করা হয়েছে।

বিস্ফোরণের ঘটনায় ইরানের সরকার দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।