০৭:৪৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ মে ২০২৫, ২ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মালয়েশিয়ায় ৮ হাজার বাংলাদেশি কর্মীর পুনঃনিয়োগের পরিকল্পনা

মালয়েশিয়া সরকার পূর্বে নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে যোগদান করতে না পারা প্রায় ৮,০০০ বাংলাদেশি কর্মীকে প্রাথমিকভাবে নিয়োগ দেওয়ার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। মালয়েশিয়ায় অভিবাসন নীতির আওতায় সাম্প্রতিক এ সিদ্ধান্ত বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি হিসেবে দেখা হচ্ছে।

মালয়েশিয়ার মানবসম্পদ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, যেসব কর্মীরা ইতোমধ্যে বৈধ ভিসা এবং অনুমোদন পেয়েও বিভিন্ন কারণে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে মালয়েশিয়ায় প্রবেশ করতে পারেননি, তাদের একটি নতুন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে পুনঃনিয়োগের সুযোগ দেওয়া হবে।

বাংলাদেশ প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, মালয়েশিয়ার সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় আলোচনার ফলেই এই সিদ্ধান্ত এসেছে এবং এটি বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে যৌথ ওয়ার্কিং গ্রুপ কাজ করছে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, এই উদ্যোগ মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য বন্ধ হয়ে যাওয়া সুযোগ পুনরায় খুলে দেবে, এবং একইসঙ্গে বৈধ অভিবাসনের একটি ইতিবাচক দৃষ্টান্ত স্থাপন করবে।

এদিকে, সংশ্লিষ্ট কর্মীরা যারা দীর্ঘদিন ধরে অনিশ্চয়তায় ছিলেন, তারা এই ঘোষণাকে স্বস্তিদায়ক হিসেবে দেখছেন।

ট্যাগ
পোস্টকারীর সকল তথ্য

মালয়েশিয়ায় ৮ হাজার বাংলাদেশি কর্মীর পুনঃনিয়োগের পরিকল্পনা

প্রকাশিত হয়েছে: ০৭:৫৫:০৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ মে ২০২৫

মালয়েশিয়া সরকার পূর্বে নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে যোগদান করতে না পারা প্রায় ৮,০০০ বাংলাদেশি কর্মীকে প্রাথমিকভাবে নিয়োগ দেওয়ার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। মালয়েশিয়ায় অভিবাসন নীতির আওতায় সাম্প্রতিক এ সিদ্ধান্ত বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি হিসেবে দেখা হচ্ছে।

মালয়েশিয়ার মানবসম্পদ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, যেসব কর্মীরা ইতোমধ্যে বৈধ ভিসা এবং অনুমোদন পেয়েও বিভিন্ন কারণে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে মালয়েশিয়ায় প্রবেশ করতে পারেননি, তাদের একটি নতুন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে পুনঃনিয়োগের সুযোগ দেওয়া হবে।

বাংলাদেশ প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, মালয়েশিয়ার সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় আলোচনার ফলেই এই সিদ্ধান্ত এসেছে এবং এটি বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে যৌথ ওয়ার্কিং গ্রুপ কাজ করছে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, এই উদ্যোগ মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য বন্ধ হয়ে যাওয়া সুযোগ পুনরায় খুলে দেবে, এবং একইসঙ্গে বৈধ অভিবাসনের একটি ইতিবাচক দৃষ্টান্ত স্থাপন করবে।

এদিকে, সংশ্লিষ্ট কর্মীরা যারা দীর্ঘদিন ধরে অনিশ্চয়তায় ছিলেন, তারা এই ঘোষণাকে স্বস্তিদায়ক হিসেবে দেখছেন।