১০:৩১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৭ মে ২০২৫, ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ডিজিটাল উদ্ভাবনের প্রতীক হিসেবে ডাকটিকিট উন্মোচন

বিশ্ব টেলিযোগাযোগ ও তথ্য সংঘ দিবস ২০২৫ উপলক্ষে আজ শনিবার এক বিশেষ অনুষ্ঠানে একটি স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করেছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস।

রাজধানীর রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে ডাকটিকিটের মোড়ক উন্মোচন করেন। অনুষ্ঠানে সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, ডাক বিভাগ ও টেলিযোগাযোগ খাতের প্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন।

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বাসসকে জানান, স্মারক ডাকটিকিটটি দেশের টেলিযোগাযোগ খাতে প্রযুক্তিগত অগ্রগতি ও ডিজিটাল বাংলাদেশের অঙ্গীকারকে প্রতিফলিত করে।

বিশ্বব্যাপী প্রতিবছর ১৭ মে ‘বিশ্ব টেলিযোগাযোগ ও তথ্য সংঘ দিবস’ পালিত হয়। ১৮৬৫ সালের এই দিনে আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগ সংঘ (ITU) প্রতিষ্ঠিত হয়। দিবসটি পালনের মূল উদ্দেশ্য হলো তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির গুরুত্ব সম্পর্কে জনসচেতনতা বৃদ্ধি এবং ডিজিটাল বৈষম্য হ্রাসে বৈশ্বিক সংহতির আহ্বান জানানো।

এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য ছিল: “ডিজিটাল ইনোভেশন ফর সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট”—অর্থাৎ টেকসই উন্নয়নের জন্য ডিজিটাল উদ্ভাবন।

ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের এক কর্মকর্তা জানান, ডাকটিকিটটি ১০ টাকার মূল্যে নির্ধারিত হয়েছে এবং এটি দেশের সব প্রধান ডাকঘরে সরবরাহ করা হবে। এর সঙ্গে একটি প্রথম দিবস কভার ও তথ্যপত্রও প্রকাশ করা হয়েছে

ট্যাগ
পোস্টকারীর সকল তথ্য

ডিজিটাল উদ্ভাবনের প্রতীক হিসেবে ডাকটিকিট উন্মোচন

প্রকাশিত হয়েছে: ০৫:১২:৪৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৭ মে ২০২৫

বিশ্ব টেলিযোগাযোগ ও তথ্য সংঘ দিবস ২০২৫ উপলক্ষে আজ শনিবার এক বিশেষ অনুষ্ঠানে একটি স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করেছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস।

রাজধানীর রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে ডাকটিকিটের মোড়ক উন্মোচন করেন। অনুষ্ঠানে সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, ডাক বিভাগ ও টেলিযোগাযোগ খাতের প্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন।

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বাসসকে জানান, স্মারক ডাকটিকিটটি দেশের টেলিযোগাযোগ খাতে প্রযুক্তিগত অগ্রগতি ও ডিজিটাল বাংলাদেশের অঙ্গীকারকে প্রতিফলিত করে।

বিশ্বব্যাপী প্রতিবছর ১৭ মে ‘বিশ্ব টেলিযোগাযোগ ও তথ্য সংঘ দিবস’ পালিত হয়। ১৮৬৫ সালের এই দিনে আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগ সংঘ (ITU) প্রতিষ্ঠিত হয়। দিবসটি পালনের মূল উদ্দেশ্য হলো তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির গুরুত্ব সম্পর্কে জনসচেতনতা বৃদ্ধি এবং ডিজিটাল বৈষম্য হ্রাসে বৈশ্বিক সংহতির আহ্বান জানানো।

এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য ছিল: “ডিজিটাল ইনোভেশন ফর সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট”—অর্থাৎ টেকসই উন্নয়নের জন্য ডিজিটাল উদ্ভাবন।

ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের এক কর্মকর্তা জানান, ডাকটিকিটটি ১০ টাকার মূল্যে নির্ধারিত হয়েছে এবং এটি দেশের সব প্রধান ডাকঘরে সরবরাহ করা হবে। এর সঙ্গে একটি প্রথম দিবস কভার ও তথ্যপত্রও প্রকাশ করা হয়েছে