০৭:০৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫, ২৮ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

আমদানি জটিলতায় সীমান্তে থেমে ১৭ ট্রাক বাংলাদেশি পণ্য

ভারতের নতুন আমদানি বিধিনিষেধের কারণে লালমনিরহাটের বুড়িমারী স্থলবন্দর এলাকায় বাংলাদেশি ১৭টি পণ্যবাহী ট্রাক সীমান্তে আটকে গেছে। এতে করে আমদানিকারক ও পরিবহন ব্যবসায়ীদের মধ্যে চরম হতাশা এবং আর্থিক ক্ষতির আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।

বুড়িমারী কাস্টমস ও বন্দর কর্তৃপক্ষ জানায়, ভারতের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ নির্দিষ্ট কিছু পণ্যের প্রবেশে নতুনভাবে বিধিনিষেধ আরোপ করেছে। ফলে আগেই রপ্তানির উদ্দেশ্যে যাওয়া ট্রাকগুলো এখন সীমান্ত এলাকায় অচল হয়ে পড়েছে।

বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা বলছেন, পণ্যবাহী ট্রাকগুলোতে মূলত কাঁচামাল, কৃষিপণ্য ও শিল্পজাত সামগ্রী ছিল, যেগুলো পূর্বানুমোদন নিয়ে পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু ভারত হঠাৎ করেই নতুন কাগজপত্র চাওয়ায় ট্রাকগুলো প্রবেশ করতে পারছে না।

এ ঘটনায় ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা দ্রুত কূটনৈতিকভাবে হস্তক্ষেপের দাবি জানিয়েছেন। সীমান্ত এলাকার প্রশাসনও বিষয়টি নিয়ে ভারতীয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে বলে জানানো হয়েছে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, এ ধরনের অনিশ্চিত বাণিজ্য নীতির কারণে দুই দেশের সীমান্তবাণিজ্যে দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব পড়তে পারে।

আপডেট: পরিস্থিতি উন্নয়নে কূটনৈতিক যোগাযোগের প্রস্তুতি চলছে

ট্যাগ

শিক্ষা ভবনের সামনে সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

আমদানি জটিলতায় সীমান্তে থেমে ১৭ ট্রাক বাংলাদেশি পণ্য

প্রকাশিত হয়েছে: ০৫:০৮:৫৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৮ মে ২০২৫

ভারতের নতুন আমদানি বিধিনিষেধের কারণে লালমনিরহাটের বুড়িমারী স্থলবন্দর এলাকায় বাংলাদেশি ১৭টি পণ্যবাহী ট্রাক সীমান্তে আটকে গেছে। এতে করে আমদানিকারক ও পরিবহন ব্যবসায়ীদের মধ্যে চরম হতাশা এবং আর্থিক ক্ষতির আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।

বুড়িমারী কাস্টমস ও বন্দর কর্তৃপক্ষ জানায়, ভারতের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ নির্দিষ্ট কিছু পণ্যের প্রবেশে নতুনভাবে বিধিনিষেধ আরোপ করেছে। ফলে আগেই রপ্তানির উদ্দেশ্যে যাওয়া ট্রাকগুলো এখন সীমান্ত এলাকায় অচল হয়ে পড়েছে।

বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা বলছেন, পণ্যবাহী ট্রাকগুলোতে মূলত কাঁচামাল, কৃষিপণ্য ও শিল্পজাত সামগ্রী ছিল, যেগুলো পূর্বানুমোদন নিয়ে পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু ভারত হঠাৎ করেই নতুন কাগজপত্র চাওয়ায় ট্রাকগুলো প্রবেশ করতে পারছে না।

এ ঘটনায় ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা দ্রুত কূটনৈতিকভাবে হস্তক্ষেপের দাবি জানিয়েছেন। সীমান্ত এলাকার প্রশাসনও বিষয়টি নিয়ে ভারতীয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে বলে জানানো হয়েছে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, এ ধরনের অনিশ্চিত বাণিজ্য নীতির কারণে দুই দেশের সীমান্তবাণিজ্যে দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব পড়তে পারে।

আপডেট: পরিস্থিতি উন্নয়নে কূটনৈতিক যোগাযোগের প্রস্তুতি চলছে