০৭:১০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫, ২৮ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জার্মানি থেকে আমেরিকা—হট ডগের রসালো ইতিহাস

আমরা প্রতিদিন যেসব খাবার খাই, সেগুলো শুধু পেটই ভরে না—জড়িয়ে থাকে আবেগ, অভ্যাস আর সংস্কৃতির গল্প। কিন্তু কখনো কি ভেবেছেন, এসব চেনা খাবারের জন্মকাহিনি কেমন ছিল?

বড়ই অবাক করার মতো—কারণ অনেক নামী খাবারের পেছনে লুকিয়ে আছে মজার দুর্ঘটনা, ভ্রম, এমনকি রাজনীতি পর্যন্ত! চলুন, পরিচিত খাবারের অজানা ইতিহাসে, যা হয়তো আপনার রুচি তো পাল্টাবে না, কিন্তু ধারণা ঠিকই বদলে দেবে।

হট ডগ

আজকের বহুল পরিচিত “হট ডগ” আসলে শুরু হয়েছিল জার্মানির ফ্রাঙ্কফার্ট শহর থেকে, যেখানে তৈরি হতো এক ধরনের লম্বাটে সসেজ, যাকে বলা হতো “ফ্রাঙ্কফুর্টার”। ১৯ শতকের শেষ দিকে জার্মান অভিবাসীরা এই সসেজ আমেরিকায় নিয়ে আসেন। সেখানে রুটি দিয়ে জড়িয়ে পরিবেশন করা হতো, যা দ্রুত জনপ্রিয়তা পায়।

তবে “হট ডগ” নামটির জন্ম এক মজার ঘটনাকে কেন্দ্র করে। ১৯০১ সালে নিউ ইয়র্কের এক বেসবল খেলায় এক কার্টুনিস্ট সসেজ বান দেখে মজা করে এটিকে নামে ডাকেন “Hot Dog”। কারণ, সেই সসেজ দেখতে অনেকটা ডাচহাউন্ড (এক ধরনের লম্বা কুকুর)-এর মতো ছিল। যদিও কার্টুনিস্টটি ঠিকমতো “dachshund” বানান করতে পারেননি, তবুও “Hot Dog” নামটি এতটাই জনপ্রিয় হয়ে যায় যে সেটাই স্থায়ী নাম হয়ে যায়।

ট্যাগ

জার্মানি থেকে আমেরিকা—হট ডগের রসালো ইতিহাস

প্রকাশিত হয়েছে: ০২:৫৭:১৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫

আমরা প্রতিদিন যেসব খাবার খাই, সেগুলো শুধু পেটই ভরে না—জড়িয়ে থাকে আবেগ, অভ্যাস আর সংস্কৃতির গল্প। কিন্তু কখনো কি ভেবেছেন, এসব চেনা খাবারের জন্মকাহিনি কেমন ছিল?

বড়ই অবাক করার মতো—কারণ অনেক নামী খাবারের পেছনে লুকিয়ে আছে মজার দুর্ঘটনা, ভ্রম, এমনকি রাজনীতি পর্যন্ত! চলুন, পরিচিত খাবারের অজানা ইতিহাসে, যা হয়তো আপনার রুচি তো পাল্টাবে না, কিন্তু ধারণা ঠিকই বদলে দেবে।

হট ডগ

আজকের বহুল পরিচিত “হট ডগ” আসলে শুরু হয়েছিল জার্মানির ফ্রাঙ্কফার্ট শহর থেকে, যেখানে তৈরি হতো এক ধরনের লম্বাটে সসেজ, যাকে বলা হতো “ফ্রাঙ্কফুর্টার”। ১৯ শতকের শেষ দিকে জার্মান অভিবাসীরা এই সসেজ আমেরিকায় নিয়ে আসেন। সেখানে রুটি দিয়ে জড়িয়ে পরিবেশন করা হতো, যা দ্রুত জনপ্রিয়তা পায়।

তবে “হট ডগ” নামটির জন্ম এক মজার ঘটনাকে কেন্দ্র করে। ১৯০১ সালে নিউ ইয়র্কের এক বেসবল খেলায় এক কার্টুনিস্ট সসেজ বান দেখে মজা করে এটিকে নামে ডাকেন “Hot Dog”। কারণ, সেই সসেজ দেখতে অনেকটা ডাচহাউন্ড (এক ধরনের লম্বা কুকুর)-এর মতো ছিল। যদিও কার্টুনিস্টটি ঠিকমতো “dachshund” বানান করতে পারেননি, তবুও “Hot Dog” নামটি এতটাই জনপ্রিয় হয়ে যায় যে সেটাই স্থায়ী নাম হয়ে যায়।