০৯:১৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৫, ২৯ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জয়পুরহাটে মেডিকেল ক্যাম্প করল সেনাবাহিনী

“ইন এইড টু সিভিল পাওয়ার” কর্মসূচির আওতায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মানবিক সহায়তা কার্যক্রমের অংশ হিসেবে জয়পুরহাট জেলার ক্ষেতলালে আজ একটি ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

১১ পদাতিক ডিভিশনের সার্বিক তত্ত্বাবধানে এবং বগুড়া অঞ্চলের ব্যবস্থাপনায় জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল মডেল পাইলট স্কুল প্রাঙ্গণে এ ক্যাম্প আয়োজন করা হয়। এতে স্থানীয় ৯৩৮ জন সাধারণ মানুষকে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা ও প্রয়োজনীয় ওষুধ সরবরাহ করা হয়।

ক্যাম্পে মেডিসিন, শিশু, প্রসূতি এবং চক্ষু রোগ বিশেষজ্ঞগণ উপস্থিত থেকে স্থানীয় জনগণের বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যা নির্ণয় ও চিকিৎসা প্রদান করেন। সেবা গ্রহণকারীদের মধ্যে নারী, শিশু ও বয়স্কদের সংখ্যাই ছিল বেশি।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একজন কর্মকর্তা জানান, “রাজশাহী বিভাগের অন্যান্য জেলাগুলোতেও ধারাবাহিকভাবে এ ধরনের মেডিকেল ক্যাম্প আয়োজনের পরিকল্পনা রয়েছে। স্থানীয় জনগণের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার মাধ্যমে সেনাবাহিনী জনমানুষের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে।”

এ আয়োজনের মাধ্যমে সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে কেবল নিরাপত্তারক্ষার ভূমিকাই নয়, মানবিক সহায়তা ও সমাজসেবায় সক্রিয় অংশগ্রহণের একটি অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করা হলো।

ট্যাগ
জনপ্রিয় সংবাদ

জয়পুরহাটে মেডিকেল ক্যাম্প করল সেনাবাহিনী

প্রকাশিত হয়েছে: ০৮:৩০:৫৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫

“ইন এইড টু সিভিল পাওয়ার” কর্মসূচির আওতায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মানবিক সহায়তা কার্যক্রমের অংশ হিসেবে জয়পুরহাট জেলার ক্ষেতলালে আজ একটি ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

১১ পদাতিক ডিভিশনের সার্বিক তত্ত্বাবধানে এবং বগুড়া অঞ্চলের ব্যবস্থাপনায় জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল মডেল পাইলট স্কুল প্রাঙ্গণে এ ক্যাম্প আয়োজন করা হয়। এতে স্থানীয় ৯৩৮ জন সাধারণ মানুষকে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা ও প্রয়োজনীয় ওষুধ সরবরাহ করা হয়।

ক্যাম্পে মেডিসিন, শিশু, প্রসূতি এবং চক্ষু রোগ বিশেষজ্ঞগণ উপস্থিত থেকে স্থানীয় জনগণের বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যা নির্ণয় ও চিকিৎসা প্রদান করেন। সেবা গ্রহণকারীদের মধ্যে নারী, শিশু ও বয়স্কদের সংখ্যাই ছিল বেশি।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একজন কর্মকর্তা জানান, “রাজশাহী বিভাগের অন্যান্য জেলাগুলোতেও ধারাবাহিকভাবে এ ধরনের মেডিকেল ক্যাম্প আয়োজনের পরিকল্পনা রয়েছে। স্থানীয় জনগণের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার মাধ্যমে সেনাবাহিনী জনমানুষের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে।”

এ আয়োজনের মাধ্যমে সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে কেবল নিরাপত্তারক্ষার ভূমিকাই নয়, মানবিক সহায়তা ও সমাজসেবায় সক্রিয় অংশগ্রহণের একটি অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করা হলো।