০৬:৫৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫, ২৮ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ইসরায়েলে ইরানের দুই দফা হামলা, নিহত ৬

দখলদার ইসরায়েলে শনিবার মধ্যরাত ও রোববার ভোরে দুই দফায় ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইরান। উচ্চগতির মিসাইল ব্যবহৃত এই হামলায় কমপক্ষে ছয়জন নিহত ও অন্তত ৫০ জন আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে বিভিন্ন সূত্র।

প্রথম দফার হামলায় উত্তর ইসরায়েলের একটি ফিলিস্তিনি-ইসরায়েলি অধ্যুষিত শহরে প্রাণ হারান একই পরিবারের পাঁচ সদস্য। তারা সবাই আরব ইসরায়েলি নাগরিক, যাদের পরিচয় খাতিব পরিবার বলে নিশ্চিত করেছে সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েল।

দ্বিতীয় হামলাটি হয় রোববার ভোরে মধ্য ইসরায়েলের বাত ইয়াম শহরে। সেখানে ৬০ বছর বয়সী এক নারী নিহত হন এবং আহত হন আরও ৩০ জনের বেশি। ইসরায়েলের জরুরি সেবা সংস্থা মেগান ডেভিড আদম জানিয়েছে, আহতদের মধ্যে বেশ কয়েকজনের অবস্থা অতিমাত্রায় আশঙ্কাজনক।

এছাড়া রেহেবোত শহরে আরও দুইজন গুরুতর আহত হয়েছেন।

হামলার পর তেলআবিব ও রামাত গান শহরেও বিস্ফোরণ এবং অবকাঠামোগত ক্ষতির খবর পাওয়া গেছে। তবে এসব এলাকার হতাহতের সুনির্দিষ্ট তথ্য এখনো প্রকাশ পায়নি।

হামলার প্রাক্কালে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী দেশটির নাগরিকদের নিরাপদ আশ্রয়ে সরে যেতে নির্দেশ দিলেও পরে তা প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়।

একইসাথে আলজাজিরা জানিয়েছে, যে শহরটিতে সবচেয়ে বেশি প্রাণহানি ঘটেছে, সেটি আরব-ইসরায়েলি অধ্যুষিত হওয়ায় সেখানে আশ্রয়কেন্দ্রের ঘাটতি এবং রাষ্ট্রীয় অবহেলার কারণে প্রাণহানি বেশি হয়েছে। যদিও তারা ইসরায়েলের নাগরিক, তথাপি এই ফিলিস্তিনিরা বিভিন্ন নাগরিক সুবিধা থেকে বঞ্চিত হয়ে থাকেন।

ট্যাগ

শিক্ষা ভবনের সামনে সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

ইসরায়েলে ইরানের দুই দফা হামলা, নিহত ৬

প্রকাশিত হয়েছে: ০৭:৪১:১৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৫ জুন ২০২৫

দখলদার ইসরায়েলে শনিবার মধ্যরাত ও রোববার ভোরে দুই দফায় ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইরান। উচ্চগতির মিসাইল ব্যবহৃত এই হামলায় কমপক্ষে ছয়জন নিহত ও অন্তত ৫০ জন আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে বিভিন্ন সূত্র।

প্রথম দফার হামলায় উত্তর ইসরায়েলের একটি ফিলিস্তিনি-ইসরায়েলি অধ্যুষিত শহরে প্রাণ হারান একই পরিবারের পাঁচ সদস্য। তারা সবাই আরব ইসরায়েলি নাগরিক, যাদের পরিচয় খাতিব পরিবার বলে নিশ্চিত করেছে সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েল।

দ্বিতীয় হামলাটি হয় রোববার ভোরে মধ্য ইসরায়েলের বাত ইয়াম শহরে। সেখানে ৬০ বছর বয়সী এক নারী নিহত হন এবং আহত হন আরও ৩০ জনের বেশি। ইসরায়েলের জরুরি সেবা সংস্থা মেগান ডেভিড আদম জানিয়েছে, আহতদের মধ্যে বেশ কয়েকজনের অবস্থা অতিমাত্রায় আশঙ্কাজনক।

এছাড়া রেহেবোত শহরে আরও দুইজন গুরুতর আহত হয়েছেন।

হামলার পর তেলআবিব ও রামাত গান শহরেও বিস্ফোরণ এবং অবকাঠামোগত ক্ষতির খবর পাওয়া গেছে। তবে এসব এলাকার হতাহতের সুনির্দিষ্ট তথ্য এখনো প্রকাশ পায়নি।

হামলার প্রাক্কালে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী দেশটির নাগরিকদের নিরাপদ আশ্রয়ে সরে যেতে নির্দেশ দিলেও পরে তা প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়।

একইসাথে আলজাজিরা জানিয়েছে, যে শহরটিতে সবচেয়ে বেশি প্রাণহানি ঘটেছে, সেটি আরব-ইসরায়েলি অধ্যুষিত হওয়ায় সেখানে আশ্রয়কেন্দ্রের ঘাটতি এবং রাষ্ট্রীয় অবহেলার কারণে প্রাণহানি বেশি হয়েছে। যদিও তারা ইসরায়েলের নাগরিক, তথাপি এই ফিলিস্তিনিরা বিভিন্ন নাগরিক সুবিধা থেকে বঞ্চিত হয়ে থাকেন।