১০:২৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫, ২৮ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জুলাই ঘোষণার দাবিতে শহিদ মিনারে সমাবেশ

জুলাই গণহত্যার বিচার এবং প্রতিশ্রুত ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ দ্রুত প্রকাশের দাবিতে রাজধানী ঢাকায় বিক্ষোভ মিছিল করেছে ‘জুলাই ঐক্য’ নামের একটি সামাজিক ও রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্ম। বৃহস্পতিবার রাতে শাহবাগ থেকে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার পর্যন্ত বিক্ষোভ মিছিল করে সংগঠনটি। মিছিল শেষে সেখানে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

সমাবেশে জুলাই ঐক্যের সংগঠক মুসাদ্দেক আলী ইবনে মোহাম্মদ বলেন, “সরকার বারবার ওয়াদা করেও প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে ব্যর্থ হয়েছে। জুলাই ঘোষণাপত্র কোথা থেকে লেখা হচ্ছে, সেটা সরকারকে স্পষ্টভাবে জানাতে হবে। বাংলাদেশের ছাত্র-জনতা কোনো দূতাবাসনির্ভর বা বিদেশী প্রভাবিত ঘোষণা মেনে নেবে না।”

আন্দোলনের অন্যতম নেতা এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক এ বি জুবায়ের বলেন, “আমাদের অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে দাবি ছিল—জুলাই গণহত্যার বিচার, জুলাই মাসের সাংবিধানিক স্বীকৃতি, শহীদ পরিবার ও আহতদের পুনর্বাসন এবং একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের আয়োজন। কিন্তু সরকার সুশীলতার নামে প্রতিটি সেক্টরে ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে।”

বিক্ষোভে আরও বক্তব্য দেন জুলাই ঐক্যের অন্যান্য নেতৃবৃন্দ—প্লাবন তারিক, ইসরাফিল ফরাজী ও মাকসুদ রহমান। বক্তারা জুলাই মাসের মধ্যেই ঘোষণাপত্র প্রকাশের দাবি জানিয়ে বলেন, অন্যথায় আগামী দিনগুলোতে আরও কঠোর আন্দোলনের পথে হাঁটবে জুলাই ঐক্য।

এ আন্দোলনকে কেন্দ্র করে শাহবাগ ও আশপাশের এলাকায় পুলিশি তৎপরতা কিছুটা বাড়ানো হয়, তবে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি।

ট্যাগ

শিক্ষা ভবনের সামনে সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

জুলাই ঘোষণার দাবিতে শহিদ মিনারে সমাবেশ

প্রকাশিত হয়েছে: ০৯:১৬:৪৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫

জুলাই গণহত্যার বিচার এবং প্রতিশ্রুত ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ দ্রুত প্রকাশের দাবিতে রাজধানী ঢাকায় বিক্ষোভ মিছিল করেছে ‘জুলাই ঐক্য’ নামের একটি সামাজিক ও রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্ম। বৃহস্পতিবার রাতে শাহবাগ থেকে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার পর্যন্ত বিক্ষোভ মিছিল করে সংগঠনটি। মিছিল শেষে সেখানে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

সমাবেশে জুলাই ঐক্যের সংগঠক মুসাদ্দেক আলী ইবনে মোহাম্মদ বলেন, “সরকার বারবার ওয়াদা করেও প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে ব্যর্থ হয়েছে। জুলাই ঘোষণাপত্র কোথা থেকে লেখা হচ্ছে, সেটা সরকারকে স্পষ্টভাবে জানাতে হবে। বাংলাদেশের ছাত্র-জনতা কোনো দূতাবাসনির্ভর বা বিদেশী প্রভাবিত ঘোষণা মেনে নেবে না।”

আন্দোলনের অন্যতম নেতা এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক এ বি জুবায়ের বলেন, “আমাদের অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে দাবি ছিল—জুলাই গণহত্যার বিচার, জুলাই মাসের সাংবিধানিক স্বীকৃতি, শহীদ পরিবার ও আহতদের পুনর্বাসন এবং একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের আয়োজন। কিন্তু সরকার সুশীলতার নামে প্রতিটি সেক্টরে ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে।”

বিক্ষোভে আরও বক্তব্য দেন জুলাই ঐক্যের অন্যান্য নেতৃবৃন্দ—প্লাবন তারিক, ইসরাফিল ফরাজী ও মাকসুদ রহমান। বক্তারা জুলাই মাসের মধ্যেই ঘোষণাপত্র প্রকাশের দাবি জানিয়ে বলেন, অন্যথায় আগামী দিনগুলোতে আরও কঠোর আন্দোলনের পথে হাঁটবে জুলাই ঐক্য।

এ আন্দোলনকে কেন্দ্র করে শাহবাগ ও আশপাশের এলাকায় পুলিশি তৎপরতা কিছুটা বাড়ানো হয়, তবে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি।