০৭:৪২ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫, ৩০ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ফরাসি প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁ যুক্তরাজ্যে রাষ্ট্রীয় সফর শুরু করেছেন।

ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ মঙ্গলবার (৮ জুলাই, ২০২৫) যুক্তরাজ্যে তিন দিনের এক ঐতিহাসিক রাষ্ট্রীয় সফর শুরু করেছেন। সফরের প্রাক্কালে লন্ডনের রাজপথে একযোগে ইউনিয়ন জ্যাক এবং ফরাসি পতাকা ওড়ানো হয়েছে, যা দুই দেশের বন্ধুত্বের প্রতীক হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

ম্যাক্রোঁর সফরের মূল উদ্দেশ্য রাজা তৃতীয় চার্লসের সঙ্গে ব্যক্তিগত সম্পর্ক পুনরুজ্জীবন এবং ব্রেক্সিট-পরবর্তী উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে নতুন প্রধানমন্ত্রী কেয়ার স্টারমারের সঙ্গে কৌশলগত সহযোগিতা জোরদার করা। স্টারমার ২০২৪ সালে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে সম্পর্ক পুনর্গঠনের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ক্ষমতায় আসেন।

তিন দিনের সফরে ম্যাক্রোঁ ব্রিটিশ পার্লামেন্টে ভাষণ দেবেন এবং কেয়ার স্টারমারের সঙ্গে কয়েকটি বৈঠকে অংশ নেবেন। আলোচনার মূল বিষয়গুলোর মধ্যে রয়েছে ইউক্রেনকে সহায়তা, প্রতিরক্ষা ব্যয় বৃদ্ধি এবং ইংলিশ চ্যানেল পাড়ি দিয়ে যুক্তরাজ্যে আসা ছোট নৌকার মাধ্যমে অভিবাসন সংকট মোকাবেলায় যৌথ পদক্ষেপ।

ফরাসি ও ব্রিটিশ মিডিয়ার ভাষ্যমতে, এই সফর ইউরোপের দুই ঐতিহাসিক মিত্র দেশের মধ্যে নতুন কৌশলগত অংশীদারত্ব গঠনে সহায়ক হবে। বিশ্লেষকদের মতে, ইউরোপের রাজনৈতিক ভারসাম্য ও পরবর্তী দশকের নিরাপত্তা কাঠামো নির্ধারণে এই সফরের তাৎপর্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

ট্যাগ

ফরাসি প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁ যুক্তরাজ্যে রাষ্ট্রীয় সফর শুরু করেছেন।

প্রকাশিত হয়েছে: ০১:৫৮:০৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৮ জুলাই ২০২৫

ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ মঙ্গলবার (৮ জুলাই, ২০২৫) যুক্তরাজ্যে তিন দিনের এক ঐতিহাসিক রাষ্ট্রীয় সফর শুরু করেছেন। সফরের প্রাক্কালে লন্ডনের রাজপথে একযোগে ইউনিয়ন জ্যাক এবং ফরাসি পতাকা ওড়ানো হয়েছে, যা দুই দেশের বন্ধুত্বের প্রতীক হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

ম্যাক্রোঁর সফরের মূল উদ্দেশ্য রাজা তৃতীয় চার্লসের সঙ্গে ব্যক্তিগত সম্পর্ক পুনরুজ্জীবন এবং ব্রেক্সিট-পরবর্তী উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে নতুন প্রধানমন্ত্রী কেয়ার স্টারমারের সঙ্গে কৌশলগত সহযোগিতা জোরদার করা। স্টারমার ২০২৪ সালে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে সম্পর্ক পুনর্গঠনের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ক্ষমতায় আসেন।

তিন দিনের সফরে ম্যাক্রোঁ ব্রিটিশ পার্লামেন্টে ভাষণ দেবেন এবং কেয়ার স্টারমারের সঙ্গে কয়েকটি বৈঠকে অংশ নেবেন। আলোচনার মূল বিষয়গুলোর মধ্যে রয়েছে ইউক্রেনকে সহায়তা, প্রতিরক্ষা ব্যয় বৃদ্ধি এবং ইংলিশ চ্যানেল পাড়ি দিয়ে যুক্তরাজ্যে আসা ছোট নৌকার মাধ্যমে অভিবাসন সংকট মোকাবেলায় যৌথ পদক্ষেপ।

ফরাসি ও ব্রিটিশ মিডিয়ার ভাষ্যমতে, এই সফর ইউরোপের দুই ঐতিহাসিক মিত্র দেশের মধ্যে নতুন কৌশলগত অংশীদারত্ব গঠনে সহায়ক হবে। বিশ্লেষকদের মতে, ইউরোপের রাজনৈতিক ভারসাম্য ও পরবর্তী দশকের নিরাপত্তা কাঠামো নির্ধারণে এই সফরের তাৎপর্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।