০১:২২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫, ২৮ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নির্বাচনে সহিংসতা ঠেকাতে সেনাবাহিনী প্রস্তুত

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে প্রায় ৬০ হাজার সেনা সদস্য নিয়োজিত থাকবেন বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তারা স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।

সোমবার (২৮ জুলাই) দুপুরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে নির্বাচনসংক্রান্ত আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে দ্বিতীয় দফায় অনুষ্ঠিত এক পর্যালোচনা সভা শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ বৈঠকে সেনাবাহিনীসহ অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতিনিধিরা অংশ নেন।

ব্রিফিংয়ে শফিকুল আলম বলেন, “বৈঠকে সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, প্রায় ৬০ হাজার ট্রুপস নির্বাচনী দায়িত্বে থাকবেন। ৫ আগস্টের পর থেকেই তারা মাঠে কাজ শুরু করবেন। তাদের ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা থাকবে, যা প্রয়োজনে তারা ব্যবহার করবেন।”

তিনি আরও জানান, নির্বাচনের সময় সেনাবাহিনী একটি বলিষ্ঠ স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে কাজ করবে এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে।

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বার্তায় বলা হয়েছে, এই বৈঠকে অংশগ্রহণকারীরা নির্বাচনী সহিংসতা রোধ, অপপ্রচারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থার সার্বিক প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা করেছেন।

ট্যাগ

শিক্ষা ভবনের সামনে সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

নির্বাচনে সহিংসতা ঠেকাতে সেনাবাহিনী প্রস্তুত

প্রকাশিত হয়েছে: ০৫:০৭:০৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৮ জুলাই ২০২৫

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে প্রায় ৬০ হাজার সেনা সদস্য নিয়োজিত থাকবেন বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তারা স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।

সোমবার (২৮ জুলাই) দুপুরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে নির্বাচনসংক্রান্ত আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে দ্বিতীয় দফায় অনুষ্ঠিত এক পর্যালোচনা সভা শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ বৈঠকে সেনাবাহিনীসহ অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতিনিধিরা অংশ নেন।

ব্রিফিংয়ে শফিকুল আলম বলেন, “বৈঠকে সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, প্রায় ৬০ হাজার ট্রুপস নির্বাচনী দায়িত্বে থাকবেন। ৫ আগস্টের পর থেকেই তারা মাঠে কাজ শুরু করবেন। তাদের ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা থাকবে, যা প্রয়োজনে তারা ব্যবহার করবেন।”

তিনি আরও জানান, নির্বাচনের সময় সেনাবাহিনী একটি বলিষ্ঠ স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে কাজ করবে এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে।

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বার্তায় বলা হয়েছে, এই বৈঠকে অংশগ্রহণকারীরা নির্বাচনী সহিংসতা রোধ, অপপ্রচারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থার সার্বিক প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা করেছেন।