০৪:৫৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫, ২৯ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সীমান্ত উত্তেজনায় থাই সেনাবাহিনীর পাল্টা হামলা

  • সালাম
  • প্রকাশিত হয়েছে: ০৪:০১:৫৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৮ জুলাই ২০২৫
  • ৩৪ শেয়ার

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় উত্তেজনা বাড়িয়ে কম্বোডিয়ার একটি আর্টিলারি ঘাঁটিতে হামলা চালিয়েছে থাইল্যান্ডের সেনাবাহিনী। দেশটির সেনাবাহিনী দাবি করেছে, সীমান্তের ওপারে স্থাপিত ভবনটি থেকে ভারী অস্ত্র দিয়ে হামলার জবাবেই এই হামলা চালানো হয়েছে।

সোমবার (২৮ জুলাই) থাই সংবাদমাধ্যম ব্যাংকক পোস্ট এক প্রতিবেদনে জানায়, থাইল্যান্ডের সুরিন প্রদেশের সীমান্তবর্তী কপ চুয়েং জেলার চং চম পয়েন্টের ঠিক উল্টোদিকে থাকা একটি ভবনে কামান হামলা চালানো হয়। ভবনটি আর্টিলারি ঘাঁটি হিসেবে ব্যবহার করছিল কম্বোডীয় সেনাবাহিনী।

থাই সেনাবাহিনীর ভাষ্য অনুযায়ী, ভবনটিতে কোনো বেসামরিক মানুষ ছিল না এবং এটি ফাঁকা অবস্থায় ভারী কামান স্থাপন করে ব্যবহৃত হচ্ছিল। তারা দাবি করেছে, কম্বোডীয় সেনারা ওই ভবন থেকে থাই ভূখণ্ডে গোলাবর্ষণ করছিল। ফলে আত্মরক্ষার স্বার্থেই তারা পাল্টা হামলায় অংশ নেয়।

এ ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, সীমান্তের ওপার থেকে একটি ভবনে থাইল্যান্ডের সেনাবাহিনীর গোলা আঘাত হানে। পরে জানা যায়, ভবনটি সম্ভবত একটি ক্যাসিনো ছিল, যেখানে তখন কেউ অবস্থান করছিল না।

থাই সেনাবাহিনী অভিযোগ করেছে, কম্বোডীয় বাহিনী বারবার বেসামরিক স্থাপনা ব্যবহার করে হামলা চালাচ্ছে, যা আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী ‘মানবঢাল’ হিসেবে ব্যবহারের শামিল। বিষয়টি নিয়ে দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

ট্যাগ

সীমান্ত উত্তেজনায় থাই সেনাবাহিনীর পাল্টা হামলা

প্রকাশিত হয়েছে: ০৪:০১:৫৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৮ জুলাই ২০২৫

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় উত্তেজনা বাড়িয়ে কম্বোডিয়ার একটি আর্টিলারি ঘাঁটিতে হামলা চালিয়েছে থাইল্যান্ডের সেনাবাহিনী। দেশটির সেনাবাহিনী দাবি করেছে, সীমান্তের ওপারে স্থাপিত ভবনটি থেকে ভারী অস্ত্র দিয়ে হামলার জবাবেই এই হামলা চালানো হয়েছে।

সোমবার (২৮ জুলাই) থাই সংবাদমাধ্যম ব্যাংকক পোস্ট এক প্রতিবেদনে জানায়, থাইল্যান্ডের সুরিন প্রদেশের সীমান্তবর্তী কপ চুয়েং জেলার চং চম পয়েন্টের ঠিক উল্টোদিকে থাকা একটি ভবনে কামান হামলা চালানো হয়। ভবনটি আর্টিলারি ঘাঁটি হিসেবে ব্যবহার করছিল কম্বোডীয় সেনাবাহিনী।

থাই সেনাবাহিনীর ভাষ্য অনুযায়ী, ভবনটিতে কোনো বেসামরিক মানুষ ছিল না এবং এটি ফাঁকা অবস্থায় ভারী কামান স্থাপন করে ব্যবহৃত হচ্ছিল। তারা দাবি করেছে, কম্বোডীয় সেনারা ওই ভবন থেকে থাই ভূখণ্ডে গোলাবর্ষণ করছিল। ফলে আত্মরক্ষার স্বার্থেই তারা পাল্টা হামলায় অংশ নেয়।

এ ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, সীমান্তের ওপার থেকে একটি ভবনে থাইল্যান্ডের সেনাবাহিনীর গোলা আঘাত হানে। পরে জানা যায়, ভবনটি সম্ভবত একটি ক্যাসিনো ছিল, যেখানে তখন কেউ অবস্থান করছিল না।

থাই সেনাবাহিনী অভিযোগ করেছে, কম্বোডীয় বাহিনী বারবার বেসামরিক স্থাপনা ব্যবহার করে হামলা চালাচ্ছে, যা আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী ‘মানবঢাল’ হিসেবে ব্যবহারের শামিল। বিষয়টি নিয়ে দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।