০৪:২১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৫, ২৯ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শান্তি চুক্তিতে ট্রাম্পের পরিকল্পনা কিয়েভ-ইউরোপে উদ্বেগ

ট্রাম্প-পুতিন শীর্ষ সম্মেলনের পর ইউক্রেন যুদ্ধবিরতির সম্ভাবনা ধীরে ধীরে কমছে। এই পরিস্থিতিতে ফ্রান্স, জার্মানি এবং যুক্তরাজ্য দ্রুত ভার্চুয়াল আলোচনায় বসছে। এই আলোচনার মূল লক্ষ্য হলো শান্তি প্রক্রিয়ায় ইউরোপের ভূমিকা বজায় রাখা এবং কিয়েভের উদ্বেগ কমানো।

ডোনাল্ড ট্রাম্প, যিনি পূর্বে যুদ্ধ বন্ধের জন্য চাপ দিয়েছিলেন, এখন বৃহত্তর শান্তি চুক্তি সমর্থনের দিকে মনোনিবেশ করেছেন। তবে এই পরিকল্পনা কিয়েভ এবং ইউরোপের রাজধানীগুলোতে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। এতে ইউক্রেনের রণনীতি এবং ভূ-রাজনৈতিক স্বার্থে প্রভাব পড়তে পারে।

ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি বর্তমানে ওয়াশিংটনে অবস্থান করছেন। তিনি আন্তর্জাতিক সহযোগী শক্তিগুলোর সঙ্গে কৌশলগত আলোচনার মাধ্যমে ইউক্রেনের নিরাপত্তা এবং স্বার্থ রক্ষা করতে চাইছেন। ইউরোপীয় ইউনিয়ন দেশগুলো দ্রুত প্রতিক্রিয়া জানাতে চাইছে এবং নিশ্চিত করতে চাইছে যে, শান্তি প্রক্রিয়ায় তাদের ভূমিকা ও প্রভাব বজায় থাকবে।

বর্তমান পরিস্থিতিতে ইউরোপের দেশগুলো উদ্বেগ প্রকাশ করছে এবং শান্তি প্রক্রিয়ার ওপর তাদের প্রভাব রক্ষা করতে সব রকম কৌশল অবলম্বন করছে। যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকের পর ইউক্রেন, ইউরোপ এবং যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে কূটনৈতিক উত্তেজনা বৃদ্ধি পেয়েছে।

ট্যাগ

শান্তি চুক্তিতে ট্রাম্পের পরিকল্পনা কিয়েভ-ইউরোপে উদ্বেগ

প্রকাশিত হয়েছে: ০১:১০:১৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ অগাস্ট ২০২৫

ট্রাম্প-পুতিন শীর্ষ সম্মেলনের পর ইউক্রেন যুদ্ধবিরতির সম্ভাবনা ধীরে ধীরে কমছে। এই পরিস্থিতিতে ফ্রান্স, জার্মানি এবং যুক্তরাজ্য দ্রুত ভার্চুয়াল আলোচনায় বসছে। এই আলোচনার মূল লক্ষ্য হলো শান্তি প্রক্রিয়ায় ইউরোপের ভূমিকা বজায় রাখা এবং কিয়েভের উদ্বেগ কমানো।

ডোনাল্ড ট্রাম্প, যিনি পূর্বে যুদ্ধ বন্ধের জন্য চাপ দিয়েছিলেন, এখন বৃহত্তর শান্তি চুক্তি সমর্থনের দিকে মনোনিবেশ করেছেন। তবে এই পরিকল্পনা কিয়েভ এবং ইউরোপের রাজধানীগুলোতে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। এতে ইউক্রেনের রণনীতি এবং ভূ-রাজনৈতিক স্বার্থে প্রভাব পড়তে পারে।

ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি বর্তমানে ওয়াশিংটনে অবস্থান করছেন। তিনি আন্তর্জাতিক সহযোগী শক্তিগুলোর সঙ্গে কৌশলগত আলোচনার মাধ্যমে ইউক্রেনের নিরাপত্তা এবং স্বার্থ রক্ষা করতে চাইছেন। ইউরোপীয় ইউনিয়ন দেশগুলো দ্রুত প্রতিক্রিয়া জানাতে চাইছে এবং নিশ্চিত করতে চাইছে যে, শান্তি প্রক্রিয়ায় তাদের ভূমিকা ও প্রভাব বজায় থাকবে।

বর্তমান পরিস্থিতিতে ইউরোপের দেশগুলো উদ্বেগ প্রকাশ করছে এবং শান্তি প্রক্রিয়ার ওপর তাদের প্রভাব রক্ষা করতে সব রকম কৌশল অবলম্বন করছে। যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকের পর ইউক্রেন, ইউরোপ এবং যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে কূটনৈতিক উত্তেজনা বৃদ্ধি পেয়েছে।