০৮:৫১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৫, ৪ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে প্রধান বিচারপতির সৌজন্য সাক্ষাৎ

প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক। মঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) সুপ্রিম কোর্টে এই সাক্ষাতের আয়োজন করা হয়।

সাক্ষাতের সময় তারা পরস্পর কুশলাদি বিনিময় করেন এবং বিচার বিভাগের বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেন। হাইকমিশনার প্রধান বিচারপতির এক বছর পূর্তি উপলক্ষে তাকে অভিনন্দন জানান এবং বাংলাদেশের বিচার বিভাগের প্রাতিষ্ঠানিক স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠায় প্রধান বিচারপতির প্রচেষ্টা ও কর্মপরিকল্পনা ভূয়সী প্রশংসা করেন।

ব্রিটিশ হাইকমিশনার বিশেষভাবে উল্লেখ করেন প্রধান বিচারপতির উদ্যোগগুলো যেমন–

  • বিচার বিভাগে শক্তিশালী, স্বাধীন ও নিরপেক্ষ প্রতিষ্ঠান গঠন লক্ষ্যে রোডম্যাপ ঘোষণা

  • বিচারিক সেবায় স্বচ্ছতা আনার জন্য ১২ দফা নির্দেশনা প্রদান

  • লিগ্যাল এইড প্রদানে ক্যাপাসিটি টেস্ট চালু

  • সুপ্রিম জুডিসিয়াল অ্যাপয়েন্টমেন্ট কাউন্সিলের মাধ্যমে উচ্চ আদালতে বিচারক নিয়োগ আইন প্রণয়ন

  • সুপ্রিম কোর্ট হেল্পলাইন চালু

  • অধস্তন আদালতের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য উন্নয়নমূলক কার্যক্রম

তিনি আশাবাদ প্রকাশ করেন, আগামীতে দেশে সুশাসন ও ন্যায়বিচার নিশ্চিতকরণে প্রধান বিচারপতির নেতৃত্ব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে এবং যুক্তরাজ্য বাংলাদেশে শক্তিশালী বিচার বিভাগ গঠনে সহযোগিতা করবে।

প্রধান বিচারপতিও সাক্ষাতের সময় বিগত এক বছরে বিচার বিভাগের উন্নয়নে তার গৃহীত পদক্ষেপগুলো তুলে ধরেন।

ট্যাগ

ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে প্রধান বিচারপতির সৌজন্য সাক্ষাৎ

প্রকাশিত হয়েছে: ০৪:৫২:০৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ অগাস্ট ২০২৫

প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক। মঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) সুপ্রিম কোর্টে এই সাক্ষাতের আয়োজন করা হয়।

সাক্ষাতের সময় তারা পরস্পর কুশলাদি বিনিময় করেন এবং বিচার বিভাগের বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেন। হাইকমিশনার প্রধান বিচারপতির এক বছর পূর্তি উপলক্ষে তাকে অভিনন্দন জানান এবং বাংলাদেশের বিচার বিভাগের প্রাতিষ্ঠানিক স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠায় প্রধান বিচারপতির প্রচেষ্টা ও কর্মপরিকল্পনা ভূয়সী প্রশংসা করেন।

ব্রিটিশ হাইকমিশনার বিশেষভাবে উল্লেখ করেন প্রধান বিচারপতির উদ্যোগগুলো যেমন–

  • বিচার বিভাগে শক্তিশালী, স্বাধীন ও নিরপেক্ষ প্রতিষ্ঠান গঠন লক্ষ্যে রোডম্যাপ ঘোষণা

  • বিচারিক সেবায় স্বচ্ছতা আনার জন্য ১২ দফা নির্দেশনা প্রদান

  • লিগ্যাল এইড প্রদানে ক্যাপাসিটি টেস্ট চালু

  • সুপ্রিম জুডিসিয়াল অ্যাপয়েন্টমেন্ট কাউন্সিলের মাধ্যমে উচ্চ আদালতে বিচারক নিয়োগ আইন প্রণয়ন

  • সুপ্রিম কোর্ট হেল্পলাইন চালু

  • অধস্তন আদালতের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য উন্নয়নমূলক কার্যক্রম

তিনি আশাবাদ প্রকাশ করেন, আগামীতে দেশে সুশাসন ও ন্যায়বিচার নিশ্চিতকরণে প্রধান বিচারপতির নেতৃত্ব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে এবং যুক্তরাজ্য বাংলাদেশে শক্তিশালী বিচার বিভাগ গঠনে সহযোগিতা করবে।

প্রধান বিচারপতিও সাক্ষাতের সময় বিগত এক বছরে বিচার বিভাগের উন্নয়নে তার গৃহীত পদক্ষেপগুলো তুলে ধরেন।