১০:১৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫, ২৮ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

থাইল্যান্ডের সুন্দরী, এবারের মিস ইউনিভার্স 2025 : প্রবীণ সিং

থাইল্যান্ডের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ সৌন্দর্য প্রতিযোগিতা মিস ইউনিভার্স থাইল্যান্ড ২০২৫-এর খেতাব জয় করেছেন সারাবুরি প্রদেশের প্রবীণ সিং। এই বিজয় তাকে আন্তর্জাতিক মঞ্চ মিস ইউনিভার্স ২০২৫-এ দেশের প্রতিনিধি হিসেবে পাঠানোর সুযোগ এনে দিয়েছে।

ফাইনাল অনুষ্ঠানে দেশের বিভিন্ন প্রদেশ থেকে আসা প্রতিযোগীরা তাদের কুশলতা, ক্যারিশমা এবং ব্যক্তিত্ব প্রদর্শন করেন। মূল খেতাবের পাশাপাশি আঞ্চলিক রানীর খেতাবও দেওয়া হয়। ফুকেটের রানী খেতাবের বিজয়ী হয়েছেন নারুয়েমল ফিমফাকদি, যিনি তার ক্যাটওয়াকে উজ্জ্বলভাবে উপস্থাপন করে জুরি সদস্যদের মুগ্ধ করেছেন। তার “আন্দামানের মুক্তা” থিম এবং ব্যতিক্রমী উপস্থিতি বিশেষভাবে নজর কাড়ে।

প্রবীণ সিং কেবল সৌন্দর্যই নয়, তার আত্মবিশ্বাস, ব্যক্তিত্ব এবং সামাজিক সচেতনতা প্রদর্শনের মাধ্যমে জুরি ও দর্শকদের মন জয় করেন। প্রতিযোগিতায় তিনি বাংলাদেশের পপুলার সংস্কৃতি, ট্র্যাডিশনাল ফ্যাশন এবং আন্তর্জাতিক ফ্যাশন সংমিশ্রণে তার ক্যাটওয়াকের মাধ্যমে বিশেষ প্রশংসা পান।

মিস ইউনিভার্স থাইল্যান্ড দেশটির সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ সৌন্দর্য প্রতিযোগিতাগুলির মধ্যে একটি। এটি প্রতি বছর লক্ষ লক্ষ দর্শকের নজর কাড়ে। বিজয়ী কেবল থাইল্যান্ডের জাতীয় প্রতিনিধি হয়ে আন্তর্জাতিক মঞ্চে অংশগ্রহণ করেন না, বরং দেশের সামাজিক, সাংস্কৃতিক এবং মানবিক প্রচেষ্টার জন্যও তাদের দৃষ্টান্ত হিসেবে দেখা হয়।

ফুকেটের রানী নারুয়েমল ফিমফাকদি তার আঞ্চলিক খেতাবের মাধ্যমে প্রমাণ করেছেন যে প্রতিযোগিতার গুরুত্ব কেবল সৌন্দর্যের সাথে সীমাবদ্ধ নয়, বরং আত্মবিশ্বাস, সাংস্কৃতিক দক্ষতা এবং মঞ্চে উপস্থিতি সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ।

প্রবীণ সিংয়ের এই বিজয় তাকে মিস ইউনিভার্স ২০২৫-এ থাইল্যান্ডের প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ এনে দিয়েছে। আন্তর্জাতিক মঞ্চে প্রতিযোগীরা শুধুমাত্র সৌন্দর্যই নয়, তাদের চিন্তাভাবনা, সামাজিক সচেতনতা এবং বহুমাত্রিক প্রতিভা প্রদর্শন করেন। সিংয়ের বিজয় থাইল্যান্ডের জন্য গর্বের বিষয় এবং দেশকে বিশ্ব মানচিত্রে পরিচিত করার একটি বড় পদক্ষেপ।

মিস ইউনিভার্স থাইল্যান্ড প্রতিযোগিতা শুধুমাত্র সৌন্দর্যের মেলা নয়; এটি নতুন প্রতিভাকে আন্তর্জাতিক মানের মঞ্চে তুলে ধরার সুযোগ এবং দেশের সাংস্কৃতিক ও সামাজিক মূল্যবোধকে সমর্থন করার একটি প্ল্যাটফর্ম। প্রবীণ সিংয়ের বিজয় কেবল তার ব্যক্তিগত অর্জন নয়, বরং থাইল্যান্ডের জাতীয় গৌরবের প্রতীক হিসেবেও স্বীকৃত।

ট্যাগ

সাইয়েদুল ইস্তেগফার : সর্বশ্রেষ্ঠ ক্ষমা প্রার্থনার দোয়া

থাইল্যান্ডের সুন্দরী, এবারের মিস ইউনিভার্স 2025 : প্রবীণ সিং

প্রকাশিত হয়েছে: ১১:০৬:৪৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ অগাস্ট ২০২৫

থাইল্যান্ডের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ সৌন্দর্য প্রতিযোগিতা মিস ইউনিভার্স থাইল্যান্ড ২০২৫-এর খেতাব জয় করেছেন সারাবুরি প্রদেশের প্রবীণ সিং। এই বিজয় তাকে আন্তর্জাতিক মঞ্চ মিস ইউনিভার্স ২০২৫-এ দেশের প্রতিনিধি হিসেবে পাঠানোর সুযোগ এনে দিয়েছে।

ফাইনাল অনুষ্ঠানে দেশের বিভিন্ন প্রদেশ থেকে আসা প্রতিযোগীরা তাদের কুশলতা, ক্যারিশমা এবং ব্যক্তিত্ব প্রদর্শন করেন। মূল খেতাবের পাশাপাশি আঞ্চলিক রানীর খেতাবও দেওয়া হয়। ফুকেটের রানী খেতাবের বিজয়ী হয়েছেন নারুয়েমল ফিমফাকদি, যিনি তার ক্যাটওয়াকে উজ্জ্বলভাবে উপস্থাপন করে জুরি সদস্যদের মুগ্ধ করেছেন। তার “আন্দামানের মুক্তা” থিম এবং ব্যতিক্রমী উপস্থিতি বিশেষভাবে নজর কাড়ে।

প্রবীণ সিং কেবল সৌন্দর্যই নয়, তার আত্মবিশ্বাস, ব্যক্তিত্ব এবং সামাজিক সচেতনতা প্রদর্শনের মাধ্যমে জুরি ও দর্শকদের মন জয় করেন। প্রতিযোগিতায় তিনি বাংলাদেশের পপুলার সংস্কৃতি, ট্র্যাডিশনাল ফ্যাশন এবং আন্তর্জাতিক ফ্যাশন সংমিশ্রণে তার ক্যাটওয়াকের মাধ্যমে বিশেষ প্রশংসা পান।

মিস ইউনিভার্স থাইল্যান্ড দেশটির সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ সৌন্দর্য প্রতিযোগিতাগুলির মধ্যে একটি। এটি প্রতি বছর লক্ষ লক্ষ দর্শকের নজর কাড়ে। বিজয়ী কেবল থাইল্যান্ডের জাতীয় প্রতিনিধি হয়ে আন্তর্জাতিক মঞ্চে অংশগ্রহণ করেন না, বরং দেশের সামাজিক, সাংস্কৃতিক এবং মানবিক প্রচেষ্টার জন্যও তাদের দৃষ্টান্ত হিসেবে দেখা হয়।

ফুকেটের রানী নারুয়েমল ফিমফাকদি তার আঞ্চলিক খেতাবের মাধ্যমে প্রমাণ করেছেন যে প্রতিযোগিতার গুরুত্ব কেবল সৌন্দর্যের সাথে সীমাবদ্ধ নয়, বরং আত্মবিশ্বাস, সাংস্কৃতিক দক্ষতা এবং মঞ্চে উপস্থিতি সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ।

প্রবীণ সিংয়ের এই বিজয় তাকে মিস ইউনিভার্স ২০২৫-এ থাইল্যান্ডের প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ এনে দিয়েছে। আন্তর্জাতিক মঞ্চে প্রতিযোগীরা শুধুমাত্র সৌন্দর্যই নয়, তাদের চিন্তাভাবনা, সামাজিক সচেতনতা এবং বহুমাত্রিক প্রতিভা প্রদর্শন করেন। সিংয়ের বিজয় থাইল্যান্ডের জন্য গর্বের বিষয় এবং দেশকে বিশ্ব মানচিত্রে পরিচিত করার একটি বড় পদক্ষেপ।

মিস ইউনিভার্স থাইল্যান্ড প্রতিযোগিতা শুধুমাত্র সৌন্দর্যের মেলা নয়; এটি নতুন প্রতিভাকে আন্তর্জাতিক মানের মঞ্চে তুলে ধরার সুযোগ এবং দেশের সাংস্কৃতিক ও সামাজিক মূল্যবোধকে সমর্থন করার একটি প্ল্যাটফর্ম। প্রবীণ সিংয়ের বিজয় কেবল তার ব্যক্তিগত অর্জন নয়, বরং থাইল্যান্ডের জাতীয় গৌরবের প্রতীক হিসেবেও স্বীকৃত।