০৭:১৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫, ২৮ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশের পর থেকেই ফেসবুকে প্রচারণায় প্রার্থীরা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে প্রার্থীদের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। সর্বশেষ তালিকা অনুযায়ী মোট ৪৭১ জন প্রার্থী ২৮টি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) বিকেলে এই তালিকা প্রকাশ করা হয়।

প্রার্থীরা এবার নিজেদের নামের সঙ্গে ব্যালট নম্বর উল্লেখ করে প্রচারণা চালাতে পারবেন। ফলে ভোটারদের কাছে নিজেদের সহজে উপস্থাপন করার সুযোগ পাচ্ছেন তারা। ইতোমধ্যেই ভিপি প্রার্থী শামীম হোসেনসহ অনেক প্রার্থী ফেসবুক আইডিতে ব্যালট নম্বর লিখে প্রচারণা শুরু করেছেন। এতে ভোটাররা সহজেই তালিকা থেকে তাদের পছন্দের প্রার্থীকে চিহ্নিত করতে পারবেন।

নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, ভিপি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৪৫ জন, সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে ১৯ জন এবং সহ-সাধারণ সম্পাদক (এজিএস) পদে লড়ছেন ২৫ জন প্রার্থী। এছাড়া বিভিন্ন সম্পাদক পদে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন— মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলন সম্পাদক পদে ১৭ জন, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক পদে ১৯ জন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক পদে ১২ জন, ক্রীড়া সম্পাদক পদে ১৩ জনসহ অন্যান্য পদেও প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে বেশ প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ।

সবচেয়ে বেশি প্রতিযোগিতা হচ্ছে সদস্য পদে, যেখানে ১৩টি আসনের বিপরীতে প্রার্থী হয়েছেন ২১৭ জন।

প্রাথমিকভাবে মনোনয়ন জমা দেওয়া প্রার্থীদের মধ্যে ২৮ জন স্বেচ্ছায় প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন। এছাড়া বাছাই প্রক্রিয়ায় বাদ পড়া ১০ জন প্রার্থী আপিল না করায় তাদের মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে। ফলে সবশেষে ৪৭১ জন প্রার্থীর তালিকা চূড়ান্ত হয়েছে।

ডাকসু নির্বাচন ঘিরে এখন শিক্ষার্থীদের মধ্যে ব্যাপক আগ্রহ দেখা দিয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও প্রতিদ্বন্দ্বীরা সক্রিয় হয়ে উঠেছেন, যা আগামীর ভোটযুদ্ধকে আরও উত্তেজনাপূর্ণ করে তুলছে।

ট্যাগ

চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশের পর থেকেই ফেসবুকে প্রচারণায় প্রার্থীরা

প্রকাশিত হয়েছে: ১২:০০:৩৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৭ অগাস্ট ২০২৫

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে প্রার্থীদের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। সর্বশেষ তালিকা অনুযায়ী মোট ৪৭১ জন প্রার্থী ২৮টি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) বিকেলে এই তালিকা প্রকাশ করা হয়।

প্রার্থীরা এবার নিজেদের নামের সঙ্গে ব্যালট নম্বর উল্লেখ করে প্রচারণা চালাতে পারবেন। ফলে ভোটারদের কাছে নিজেদের সহজে উপস্থাপন করার সুযোগ পাচ্ছেন তারা। ইতোমধ্যেই ভিপি প্রার্থী শামীম হোসেনসহ অনেক প্রার্থী ফেসবুক আইডিতে ব্যালট নম্বর লিখে প্রচারণা শুরু করেছেন। এতে ভোটাররা সহজেই তালিকা থেকে তাদের পছন্দের প্রার্থীকে চিহ্নিত করতে পারবেন।

নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, ভিপি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৪৫ জন, সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে ১৯ জন এবং সহ-সাধারণ সম্পাদক (এজিএস) পদে লড়ছেন ২৫ জন প্রার্থী। এছাড়া বিভিন্ন সম্পাদক পদে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন— মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলন সম্পাদক পদে ১৭ জন, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক পদে ১৯ জন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক পদে ১২ জন, ক্রীড়া সম্পাদক পদে ১৩ জনসহ অন্যান্য পদেও প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে বেশ প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ।

সবচেয়ে বেশি প্রতিযোগিতা হচ্ছে সদস্য পদে, যেখানে ১৩টি আসনের বিপরীতে প্রার্থী হয়েছেন ২১৭ জন।

প্রাথমিকভাবে মনোনয়ন জমা দেওয়া প্রার্থীদের মধ্যে ২৮ জন স্বেচ্ছায় প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন। এছাড়া বাছাই প্রক্রিয়ায় বাদ পড়া ১০ জন প্রার্থী আপিল না করায় তাদের মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে। ফলে সবশেষে ৪৭১ জন প্রার্থীর তালিকা চূড়ান্ত হয়েছে।

ডাকসু নির্বাচন ঘিরে এখন শিক্ষার্থীদের মধ্যে ব্যাপক আগ্রহ দেখা দিয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও প্রতিদ্বন্দ্বীরা সক্রিয় হয়ে উঠেছেন, যা আগামীর ভোটযুদ্ধকে আরও উত্তেজনাপূর্ণ করে তুলছে।