০৬:৪১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫, ৩০ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ব্যারিস্টার আরমানকে মুক্তির চেষ্টা করেছিলেন সাবেক আইজিপি মামুন

র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‌্যাব) মহাপরিচালক থাকাকালে টাস্কফোর্স ইন্টারোগেশন (টিএফআই) সেলে আটক থাকা ব্যারিস্টার আরমানকে মুক্ত করার চেষ্টা করেছিলেন বলে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে জানিয়েছেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন। বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় জেরার সময় তিনি এ কথা বলেন। তাকে জেরা করছিলেন মামলার আসামি থেকে রাজসাক্ষী হওয়া সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের পক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী মো. আমির হোসেন।

জেরার একপর্যায়ে আইনজীবী জানতে চান, র‌্যাব পরিচালিত টিএফআই সেলে ব্যারিস্টার আরমান আটক হওয়ার পর তিনি কোনো ব্যবস্থা নিয়েছিলেন কিনা। উত্তরে মামুন বলেন, র‌্যাবের বন্দিশালায় আটক আরমানকে মুক্ত বা আইনি সমাধানের জন্য চেষ্টা করেছিলেন তিনি। তবে শেষ পর্যন্ত কোনো ব্যবস্থা নিতে পারেননি।

বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে তার জেরা শুরু হয় এবং বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত তা চলছিল। এ সময় কয়েক দফায় বিরতিও দেওয়া হয়। প্রসিকিউশনের পক্ষে শুনানি করেন প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম। তার সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন প্রসিকিউটর গাজী এমএইচ তামিম, ফারুক আহাম্মদ, তারেক আবদুল্লাহ, আবদুস সাত্তার পালোয়ানসহ অন্যরা।

ট্যাগ
জনপ্রিয় সংবাদ

ব্যারিস্টার আরমানকে মুক্তির চেষ্টা করেছিলেন সাবেক আইজিপি মামুন

প্রকাশিত হয়েছে: ০৮:৪২:০০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫

র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‌্যাব) মহাপরিচালক থাকাকালে টাস্কফোর্স ইন্টারোগেশন (টিএফআই) সেলে আটক থাকা ব্যারিস্টার আরমানকে মুক্ত করার চেষ্টা করেছিলেন বলে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে জানিয়েছেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন। বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় জেরার সময় তিনি এ কথা বলেন। তাকে জেরা করছিলেন মামলার আসামি থেকে রাজসাক্ষী হওয়া সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের পক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী মো. আমির হোসেন।

জেরার একপর্যায়ে আইনজীবী জানতে চান, র‌্যাব পরিচালিত টিএফআই সেলে ব্যারিস্টার আরমান আটক হওয়ার পর তিনি কোনো ব্যবস্থা নিয়েছিলেন কিনা। উত্তরে মামুন বলেন, র‌্যাবের বন্দিশালায় আটক আরমানকে মুক্ত বা আইনি সমাধানের জন্য চেষ্টা করেছিলেন তিনি। তবে শেষ পর্যন্ত কোনো ব্যবস্থা নিতে পারেননি।

বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে তার জেরা শুরু হয় এবং বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত তা চলছিল। এ সময় কয়েক দফায় বিরতিও দেওয়া হয়। প্রসিকিউশনের পক্ষে শুনানি করেন প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম। তার সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন প্রসিকিউটর গাজী এমএইচ তামিম, ফারুক আহাম্মদ, তারেক আবদুল্লাহ, আবদুস সাত্তার পালোয়ানসহ অন্যরা।