১০:১৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫, ২৮ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মানিকগঞ্জে বাবার অভিযোগে পুলিশকে মারধর, ছেলে-নাতি আটক

মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার জাগীর ইউনিয়নের মহেশপুর গ্রামে বৃদ্ধ বাবার অভিযোগ তদন্তে গিয়ে পুলিশের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) বিকেলে এ ঘটনায় পুলিশ আহত হয় এবং অভিযুক্ত ছেলে ও নাতিকে আটক করা হয়।

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, মহেশপুর গ্রামের ৮০ বছর বয়সী মঙ্গল হোসেন অভিযোগ করেন—তার ছেলে গিয়াস উদ্দিন (৫৩) ভরণপোষণ দেন না, উল্টো তাকে বাড়ি থেকেও বের করে দিয়েছেন। অভিযোগ তদন্তে মানিকগঞ্জ সদর থানার এসআই কামাল হোসেন এবং দুই কনস্টেবল ঘটনাস্থলে গেলে অভিযুক্ত গিয়াস উদ্দিন, তার ছেলে রনি মিয়া (১৮) ও পরিবারের অন্যরা পুলিশকে মারধর করে। এতে এসআই কামাল হোসেন গুরুতর আহত হন এবং দুই কনস্টেবলও জখম হন।

আহত তিন পুলিশ সদস্যকে মানিকগঞ্জ ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক জানান, এসআই কামাল হোসেনের নাক ফেটে গেছে এবং আঘাত গুরুতর।

মানিকগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত) আমিনুল ইসলাম বলেন, “অভিযোগ তদন্তে গিয়ে আমাদের তিনজন সদস্য মারধরের শিকার হয়েছেন। অভিযুক্ত গিয়াস উদ্দিন ও তার ছেলেকে আটক করা হয়েছে। ঘটনাটি তদন্তাধীন এবং আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।”

ট্যাগ

সাইয়েদুল ইস্তেগফার : সর্বশ্রেষ্ঠ ক্ষমা প্রার্থনার দোয়া

মানিকগঞ্জে বাবার অভিযোগে পুলিশকে মারধর, ছেলে-নাতি আটক

প্রকাশিত হয়েছে: ০৭:৩৫:৫৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫

মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার জাগীর ইউনিয়নের মহেশপুর গ্রামে বৃদ্ধ বাবার অভিযোগ তদন্তে গিয়ে পুলিশের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) বিকেলে এ ঘটনায় পুলিশ আহত হয় এবং অভিযুক্ত ছেলে ও নাতিকে আটক করা হয়।

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, মহেশপুর গ্রামের ৮০ বছর বয়সী মঙ্গল হোসেন অভিযোগ করেন—তার ছেলে গিয়াস উদ্দিন (৫৩) ভরণপোষণ দেন না, উল্টো তাকে বাড়ি থেকেও বের করে দিয়েছেন। অভিযোগ তদন্তে মানিকগঞ্জ সদর থানার এসআই কামাল হোসেন এবং দুই কনস্টেবল ঘটনাস্থলে গেলে অভিযুক্ত গিয়াস উদ্দিন, তার ছেলে রনি মিয়া (১৮) ও পরিবারের অন্যরা পুলিশকে মারধর করে। এতে এসআই কামাল হোসেন গুরুতর আহত হন এবং দুই কনস্টেবলও জখম হন।

আহত তিন পুলিশ সদস্যকে মানিকগঞ্জ ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক জানান, এসআই কামাল হোসেনের নাক ফেটে গেছে এবং আঘাত গুরুতর।

মানিকগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত) আমিনুল ইসলাম বলেন, “অভিযোগ তদন্তে গিয়ে আমাদের তিনজন সদস্য মারধরের শিকার হয়েছেন। অভিযুক্ত গিয়াস উদ্দিন ও তার ছেলেকে আটক করা হয়েছে। ঘটনাটি তদন্তাধীন এবং আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।”