০৭:১২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৫, ২৯ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ফিলিস্তিনি ও কাতারি সেনা সদস্যসহ ছয়জন নিহত, দাফন মিসাইমিতে

দোহা, ১১ সেপ্টেম্বর – দখলদার ইসরায়েলের বিমান হামলায় নিহতদের জানাজার নামাজে উপস্থিত হয়েছেন কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি। এ নামাজ ইমাম আব্দুল ওয়াহাব মসজিদে অনুষ্ঠিত হয়।

নিহত ছয়জনের মধ্যে পাঁচজন ফিলিস্তিনের নাগরিক ছিলেন। তাদের মরদেহ ফিলিস্তিনের পতাকায় মোড়ানো হয়। নিহত অপরজন কাতারের সেনাবাহিনীর কর্পোরাল বদর সাদ মোহাম্মদ আল-হুমাইদি আল দোসারি, যাঁর মরদেহ কাতারের পতাকায় মোড়ানো হয়। কাতারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, মরদেহগুলো মিসাইমির কবরস্থানে দাফন করা হবে।

হামলা সংঘটিত হয়েছিল ৯ সেপ্টেম্বর, যখন ইসরায়েলি বিমানবাহিনী ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের শীর্ষ নেতাদের লক্ষ্য করে হামলা চালায়। হামলার মূল লক্ষ্য ছিলেন খলিল আল-হায়া ও তার সহযোদ্ধারা, তবে তারা বেঁচে গেছেন। হামলায় প্রাণ হারান ছয়জন, যাদের মধ্যে একজন কাতারি সেনা সদস্যও রয়েছেন। এছাড়া নিহতদের মধ্যে হামাস নেতা খলিল আল-হায়ার ছেলেও আছেন।

হামলার পর কাতারের আমির সিএনএনকে সাক্ষাৎকারে জানান, খলিল আল-হায়া নিহত হয়েছেন কি না সে বিষয়ে তিনি নিশ্চিত নন। এছাড়া হামাস-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা নিয়েও কাতার নতুনভাবে ভাববে। এ হামলার কারণে ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তির আশা শেষ হয়ে গেছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।

 

ট্যাগ
জনপ্রিয় সংবাদ

ফিলিস্তিনি ও কাতারি সেনা সদস্যসহ ছয়জন নিহত, দাফন মিসাইমিতে

প্রকাশিত হয়েছে: ১১:২৫:৪৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫

দোহা, ১১ সেপ্টেম্বর – দখলদার ইসরায়েলের বিমান হামলায় নিহতদের জানাজার নামাজে উপস্থিত হয়েছেন কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি। এ নামাজ ইমাম আব্দুল ওয়াহাব মসজিদে অনুষ্ঠিত হয়।

নিহত ছয়জনের মধ্যে পাঁচজন ফিলিস্তিনের নাগরিক ছিলেন। তাদের মরদেহ ফিলিস্তিনের পতাকায় মোড়ানো হয়। নিহত অপরজন কাতারের সেনাবাহিনীর কর্পোরাল বদর সাদ মোহাম্মদ আল-হুমাইদি আল দোসারি, যাঁর মরদেহ কাতারের পতাকায় মোড়ানো হয়। কাতারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, মরদেহগুলো মিসাইমির কবরস্থানে দাফন করা হবে।

হামলা সংঘটিত হয়েছিল ৯ সেপ্টেম্বর, যখন ইসরায়েলি বিমানবাহিনী ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের শীর্ষ নেতাদের লক্ষ্য করে হামলা চালায়। হামলার মূল লক্ষ্য ছিলেন খলিল আল-হায়া ও তার সহযোদ্ধারা, তবে তারা বেঁচে গেছেন। হামলায় প্রাণ হারান ছয়জন, যাদের মধ্যে একজন কাতারি সেনা সদস্যও রয়েছেন। এছাড়া নিহতদের মধ্যে হামাস নেতা খলিল আল-হায়ার ছেলেও আছেন।

হামলার পর কাতারের আমির সিএনএনকে সাক্ষাৎকারে জানান, খলিল আল-হায়া নিহত হয়েছেন কি না সে বিষয়ে তিনি নিশ্চিত নন। এছাড়া হামাস-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা নিয়েও কাতার নতুনভাবে ভাববে। এ হামলার কারণে ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তির আশা শেষ হয়ে গেছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।