১০:০৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫, ২৮ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সমৃদ্ধ ও ন্যায়ভিত্তিক বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গীকার তারেক রহমানের

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান অঙ্গীকার করেছেন সমৃদ্ধ, স্বনির্ভর ও ন্যায়ভিত্তিক বাংলাদেশ গড়ে তোলার। তিনি বলেছেন, এমন এক বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে যেখানে থাকবে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের সমৃদ্ধি ও স্বনির্ভরতা, অন্তর্ভুক্তিমূলক রাজনৈতিক পরিবেশ, সামাজিক স্থিতি ও ন্যায়পরায়ণতা।

রোববার (১৪ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় আন্তর্জাতিক গণতন্ত্র দিবস উপলক্ষে পাঠানো এক বাণীতে তিনি এ প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, ২০০৭ সাল থেকে জাতিসংঘ ঘোষিত এ দিবস পালিত হচ্ছে বিশ্বজুড়ে গণতন্ত্র চর্চার জন্য।

তারেক রহমান শহীদ জিয়াউর রহমানকে স্মরণ করে বলেন, বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবর্তক ছিলেন তিনি। দেশনেত্রী খালেদা জিয়া সেই দর্শনকে এগিয়ে নিয়েছিলেন, যদিও তাকে সহ্য করতে হয়েছে স্বৈরতন্ত্রের আক্রমণ। আওয়ামী সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে তিনি বলেন, গত দেড় দশকে ফ্যাসিবাদের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে বন্দী রাখা হয়েছিল।

এবারের গণতন্ত্র দিবসের প্রতিপাদ্য ‘এ্যাচিভিং জেন্ডার ইকুইটি অ্যাকশন বাই অ্যাকশন’। তারেক রহমান বলেন, গণতন্ত্রে নারী-পুরুষ বা অন্য যেকোনো লিঙ্গ নির্বিশেষে সমান সুযোগ ও মর্যাদা পাবে।

তিনি আরও বলেন, গণতন্ত্র সর্বজনীন মূল্যবোধ, যা জনগণের স্বাধীন মতপ্রকাশ, পূর্ণ অংশগ্রহণ ও মানবিক মর্যাদার ভিত্তিতে দাঁড়িয়ে থাকে। গত বছরের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে ভয়ংকর স্বৈরশাসনের পতন ঘটেছিল। এখন ঐক্যবদ্ধভাবে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কাজ চালিয়ে যেতে হবে।

তারেক রহমান জোর দিয়ে বলেন, রাষ্ট্র মেরামতের ভিত্তি হবে অবাধ, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন; বিচার বিভাগ ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতা; এবং গণতন্ত্রের মূলনীতির প্রাতিষ্ঠানিক প্রয়োগ।

ট্যাগ

সমৃদ্ধ ও ন্যায়ভিত্তিক বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গীকার তারেক রহমানের

প্রকাশিত হয়েছে: ১১:৩৪:১২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান অঙ্গীকার করেছেন সমৃদ্ধ, স্বনির্ভর ও ন্যায়ভিত্তিক বাংলাদেশ গড়ে তোলার। তিনি বলেছেন, এমন এক বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে যেখানে থাকবে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের সমৃদ্ধি ও স্বনির্ভরতা, অন্তর্ভুক্তিমূলক রাজনৈতিক পরিবেশ, সামাজিক স্থিতি ও ন্যায়পরায়ণতা।

রোববার (১৪ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় আন্তর্জাতিক গণতন্ত্র দিবস উপলক্ষে পাঠানো এক বাণীতে তিনি এ প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, ২০০৭ সাল থেকে জাতিসংঘ ঘোষিত এ দিবস পালিত হচ্ছে বিশ্বজুড়ে গণতন্ত্র চর্চার জন্য।

তারেক রহমান শহীদ জিয়াউর রহমানকে স্মরণ করে বলেন, বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবর্তক ছিলেন তিনি। দেশনেত্রী খালেদা জিয়া সেই দর্শনকে এগিয়ে নিয়েছিলেন, যদিও তাকে সহ্য করতে হয়েছে স্বৈরতন্ত্রের আক্রমণ। আওয়ামী সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে তিনি বলেন, গত দেড় দশকে ফ্যাসিবাদের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে বন্দী রাখা হয়েছিল।

এবারের গণতন্ত্র দিবসের প্রতিপাদ্য ‘এ্যাচিভিং জেন্ডার ইকুইটি অ্যাকশন বাই অ্যাকশন’। তারেক রহমান বলেন, গণতন্ত্রে নারী-পুরুষ বা অন্য যেকোনো লিঙ্গ নির্বিশেষে সমান সুযোগ ও মর্যাদা পাবে।

তিনি আরও বলেন, গণতন্ত্র সর্বজনীন মূল্যবোধ, যা জনগণের স্বাধীন মতপ্রকাশ, পূর্ণ অংশগ্রহণ ও মানবিক মর্যাদার ভিত্তিতে দাঁড়িয়ে থাকে। গত বছরের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে ভয়ংকর স্বৈরশাসনের পতন ঘটেছিল। এখন ঐক্যবদ্ধভাবে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কাজ চালিয়ে যেতে হবে।

তারেক রহমান জোর দিয়ে বলেন, রাষ্ট্র মেরামতের ভিত্তি হবে অবাধ, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন; বিচার বিভাগ ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতা; এবং গণতন্ত্রের মূলনীতির প্রাতিষ্ঠানিক প্রয়োগ।