১০:০৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫, ২৮ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ডিজিটাল ব্যাংকের লাইসেন্স আবেদনের সময়সীমা বাড়লো

ডিজিটাল ব্যাংকের লাইসেন্স (অনুমোদন) পেতে আবেদনের সময়সীমা আরও এক মাস বাড়িয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ফলে আগ্রহীরা আগামী ২ নভেম্বর পর্যন্ত আবেদন জমা দিতে পারবেন।

সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের জারি করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এর আগে গত ১ সেপ্টেম্বর থেকে আবেদন গ্রহণ শুরু হয়, যার শেষ সময়সীমা ছিল ৩০ সেপ্টেম্বর। এখন সেই সময় বাড়িয়ে ২ নভেম্বর পর্যন্ত করা হলো।

বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিমালা অনুযায়ী, ডিজিটাল ব্যাংকের কার্যক্রম হবে সম্পূর্ণ অনলাইন নির্ভর। এর কোনো শাখা, উপশাখা, এটিএম, সিডিএম বা সিআরএম থাকবে না। সেবা দেওয়া হবে মোবাইল অ্যাপ বা অন্যান্য ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে।

গ্রাহকরা ২৪ ঘণ্টা সেবা নিতে পারবেন। লেনদেনে ভার্চুয়াল কার্ড, কিউআর কোডসহ প্রযুক্তিভিত্তিক মাধ্যম ব্যবহার করা হবে। তবে কোনো ধরনের প্লাস্টিক কার্ড দেওয়া হবে না। গ্রাহকেরা প্রয়োজনে অন্যান্য ব্যাংকের এটিএম, এজেন্ট সেবা ইত্যাদি ব্যবহার করতে পারবেন।

নীতিমালা অনুযায়ী, এসব ব্যাংক বড় ও মাঝারি শিল্পে ঋণ দিতে পারবে না, কেবলমাত্র ক্ষুদ্র ঋণ দেওয়া যাবে। এছাড়া তারা কোনো ঋণপত্র (এলসি) খুলতেও পারবে না।

বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন পাওয়ার পাঁচ বছরের মধ্যে প্রতিটি ডিজিটাল ব্যাংককে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবনা (আইপিও) আনতে হবে। আইপিওর পরিমাণ উদ্যোক্তাদের প্রাথমিক বিনিয়োগের অন্তত সমান হতে হবে।

ডিজিটাল ব্যাংকিংকে অনলাইন ব্যাংকিংয়ের বৃহত্তর অংশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যেখানে ইন্টারনেট ও আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে গ্রাহকদের সব ধরনের ব্যাংকিং সেবা দেওয়া সম্ভব হয়।

ট্যাগ

ডিজিটাল ব্যাংকের লাইসেন্স আবেদনের সময়সীমা বাড়লো

প্রকাশিত হয়েছে: ০৮:২২:২৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫

ডিজিটাল ব্যাংকের লাইসেন্স (অনুমোদন) পেতে আবেদনের সময়সীমা আরও এক মাস বাড়িয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ফলে আগ্রহীরা আগামী ২ নভেম্বর পর্যন্ত আবেদন জমা দিতে পারবেন।

সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের জারি করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এর আগে গত ১ সেপ্টেম্বর থেকে আবেদন গ্রহণ শুরু হয়, যার শেষ সময়সীমা ছিল ৩০ সেপ্টেম্বর। এখন সেই সময় বাড়িয়ে ২ নভেম্বর পর্যন্ত করা হলো।

বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিমালা অনুযায়ী, ডিজিটাল ব্যাংকের কার্যক্রম হবে সম্পূর্ণ অনলাইন নির্ভর। এর কোনো শাখা, উপশাখা, এটিএম, সিডিএম বা সিআরএম থাকবে না। সেবা দেওয়া হবে মোবাইল অ্যাপ বা অন্যান্য ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে।

গ্রাহকরা ২৪ ঘণ্টা সেবা নিতে পারবেন। লেনদেনে ভার্চুয়াল কার্ড, কিউআর কোডসহ প্রযুক্তিভিত্তিক মাধ্যম ব্যবহার করা হবে। তবে কোনো ধরনের প্লাস্টিক কার্ড দেওয়া হবে না। গ্রাহকেরা প্রয়োজনে অন্যান্য ব্যাংকের এটিএম, এজেন্ট সেবা ইত্যাদি ব্যবহার করতে পারবেন।

নীতিমালা অনুযায়ী, এসব ব্যাংক বড় ও মাঝারি শিল্পে ঋণ দিতে পারবে না, কেবলমাত্র ক্ষুদ্র ঋণ দেওয়া যাবে। এছাড়া তারা কোনো ঋণপত্র (এলসি) খুলতেও পারবে না।

বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন পাওয়ার পাঁচ বছরের মধ্যে প্রতিটি ডিজিটাল ব্যাংককে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবনা (আইপিও) আনতে হবে। আইপিওর পরিমাণ উদ্যোক্তাদের প্রাথমিক বিনিয়োগের অন্তত সমান হতে হবে।

ডিজিটাল ব্যাংকিংকে অনলাইন ব্যাংকিংয়ের বৃহত্তর অংশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যেখানে ইন্টারনেট ও আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে গ্রাহকদের সব ধরনের ব্যাংকিং সেবা দেওয়া সম্ভব হয়।