০১:২২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫, ২৮ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

গাজা সিটিতে হামলা বন্ধের আহ্বান হামাসের

গাজা সিটিতে চলমান তীব্র ইসরায়েলি হামলার মধ্যে নতুন করে উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ সংগঠন হামাস রবিবার ইসরায়েলের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে, গাজা সিটিতে অন্তত ২৪ ঘণ্টার জন্য বিমান হামলা বন্ধ রাখতে। তাদের দাবি, এতে তারা নিখোঁজ দুই ইসরায়েলি জিম্মিকে খুঁজে বের করার সুযোগ পাবে।

হামাসের সশস্ত্র শাখা আল-কাসসাম ব্রিগেড জানিয়েছে, গত দুই দিনের অব্যাহত ইসরায়েলি হামলার কারণে তারা এই দুই জিম্মির সাথে যোগাযোগ হারিয়ে ফেলেছে। সশস্ত্র শাখাটি স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টা থেকে শুরু করে ২৪ ঘণ্টার জন্য সব ধরনের বিমান হামলা বন্ধ রাখার অনুরোধ জানিয়েছে।

গাজা সিটিতে গত কয়েকদিন ধরে ইসরায়েলি সেনারা টানা অভিযান চালাচ্ছে। তীব্র বোমা বর্ষণ ও গুলি বিনিময়ের ফলে শহরের বড় অংশ ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। একই সঙ্গে সাধারণ মানুষের মানবিক সংকট আরও গভীর আকার ধারণ করেছে।

হামাসের এই ঘোষণার পর আন্তর্জাতিক মহলও ঘটনাটিকে গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, যদি ইসরায়েল হামলা সাময়িকভাবে বন্ধ রাখে তবে এটি একদিকে মানবিক পরিস্থিতি সামাল দিতে সহায়তা করবে, অন্যদিকে নিখোঁজ জিম্মিদের নিরাপত্তা খোঁজার ক্ষেত্রে একটি ইতিবাচক পদক্ষেপ হবে।

তবে এখনো ইসরায়েলের পক্ষ থেকে এই আহ্বানের বিষয়ে কোনো আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানানো হয়নি। ফলে জিম্মিদের ভাগ্য ও গাজার পরিস্থিতি কী দাঁড়াবে তা নিয়ে অনিশ্চয়তা আরও বাড়ছে।

ট্যাগ

শিক্ষা ভবনের সামনে সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

গাজা সিটিতে হামলা বন্ধের আহ্বান হামাসের

প্রকাশিত হয়েছে: ১২:২৫:০৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫

গাজা সিটিতে চলমান তীব্র ইসরায়েলি হামলার মধ্যে নতুন করে উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ সংগঠন হামাস রবিবার ইসরায়েলের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে, গাজা সিটিতে অন্তত ২৪ ঘণ্টার জন্য বিমান হামলা বন্ধ রাখতে। তাদের দাবি, এতে তারা নিখোঁজ দুই ইসরায়েলি জিম্মিকে খুঁজে বের করার সুযোগ পাবে।

হামাসের সশস্ত্র শাখা আল-কাসসাম ব্রিগেড জানিয়েছে, গত দুই দিনের অব্যাহত ইসরায়েলি হামলার কারণে তারা এই দুই জিম্মির সাথে যোগাযোগ হারিয়ে ফেলেছে। সশস্ত্র শাখাটি স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টা থেকে শুরু করে ২৪ ঘণ্টার জন্য সব ধরনের বিমান হামলা বন্ধ রাখার অনুরোধ জানিয়েছে।

গাজা সিটিতে গত কয়েকদিন ধরে ইসরায়েলি সেনারা টানা অভিযান চালাচ্ছে। তীব্র বোমা বর্ষণ ও গুলি বিনিময়ের ফলে শহরের বড় অংশ ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। একই সঙ্গে সাধারণ মানুষের মানবিক সংকট আরও গভীর আকার ধারণ করেছে।

হামাসের এই ঘোষণার পর আন্তর্জাতিক মহলও ঘটনাটিকে গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, যদি ইসরায়েল হামলা সাময়িকভাবে বন্ধ রাখে তবে এটি একদিকে মানবিক পরিস্থিতি সামাল দিতে সহায়তা করবে, অন্যদিকে নিখোঁজ জিম্মিদের নিরাপত্তা খোঁজার ক্ষেত্রে একটি ইতিবাচক পদক্ষেপ হবে।

তবে এখনো ইসরায়েলের পক্ষ থেকে এই আহ্বানের বিষয়ে কোনো আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানানো হয়নি। ফলে জিম্মিদের ভাগ্য ও গাজার পরিস্থিতি কী দাঁড়াবে তা নিয়ে অনিশ্চয়তা আরও বাড়ছে।