০৪:০৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫, ২৮ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শিকাগোতে সেনা মোতায়েনের অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প শনিবার শিকাগোতে ৩০০ জন ন্যাশনাল গার্ড সেনা মোতায়েনের অনুমোদন দিয়েছেন, এর কয়েক ঘণ্টা আগেই শহরে একজন ফেডারেল এজেন্ট একজন সশস্ত্র মোটরচালককে গুলি করেন।

অন্যদিকে, একই দিনে একজন ফেডারেল বিচারক ডেমোক্র্যাট-শাসিত শহর পোর্টল্যান্ডে সেনা পাঠানোর ওপর সাময়িক নিষেধাজ্ঞা জারি করেছেন।

লস অ্যাঞ্জেলেস ও ওয়াশিংটনে সেনা মোতায়েনের পর এটি ট্রাম্প প্রশাসনের নতুন সামরিক পদক্ষেপ, যা যুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা নীতিতে বড় বিতর্ক সৃষ্টি করেছে।

হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র অ্যাবিগেল জ্যাকসন এক বিবৃতিতে বলেন,

“প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প শিকাগোতে ফেডারেল অফিসার ও সরকারি সম্পদ রক্ষার জন্য ৩০০ জন ন্যাশনাল গার্ড পাঠানোর অনুমোদন দিয়েছেন। আমেরিকার শহরগুলোতে যে অনাচার চলছে, তাতে প্রেসিডেন্ট চোখ বন্ধ করবেন না।”

তবে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ ও বিরোধী রাজনীতিকরা এই পদক্ষেপের তীব্র বিরোধিতা করেছেন। ইলিনয়ের সিনেটর ডিক ডারবিন বলেন,

“এটি আমাদের জাতির ইতিহাসের এক লজ্জাজনক অধ্যায়। প্রেসিডেন্ট অপরাধের বিরুদ্ধে নয়, বরং ভয় ছড়ানোর রাজনীতি করছেন।”

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, নির্বাচনের আগমুহূর্তে এই ধরনের পদক্ষেপ ট্রাম্প প্রশাসনের ক্ষমতা প্রদর্শন ও রাজনৈতিক প্রভাব বিস্তারের অংশ হতে পারে।

ট্যাগ

শিক্ষা ভবনের সামনে সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

শিকাগোতে সেনা মোতায়েনের অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

প্রকাশিত হয়েছে: ০৭:২৯:৫৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ৫ অক্টোবর ২০২৫

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প শনিবার শিকাগোতে ৩০০ জন ন্যাশনাল গার্ড সেনা মোতায়েনের অনুমোদন দিয়েছেন, এর কয়েক ঘণ্টা আগেই শহরে একজন ফেডারেল এজেন্ট একজন সশস্ত্র মোটরচালককে গুলি করেন।

অন্যদিকে, একই দিনে একজন ফেডারেল বিচারক ডেমোক্র্যাট-শাসিত শহর পোর্টল্যান্ডে সেনা পাঠানোর ওপর সাময়িক নিষেধাজ্ঞা জারি করেছেন।

লস অ্যাঞ্জেলেস ও ওয়াশিংটনে সেনা মোতায়েনের পর এটি ট্রাম্প প্রশাসনের নতুন সামরিক পদক্ষেপ, যা যুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা নীতিতে বড় বিতর্ক সৃষ্টি করেছে।

হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র অ্যাবিগেল জ্যাকসন এক বিবৃতিতে বলেন,

“প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প শিকাগোতে ফেডারেল অফিসার ও সরকারি সম্পদ রক্ষার জন্য ৩০০ জন ন্যাশনাল গার্ড পাঠানোর অনুমোদন দিয়েছেন। আমেরিকার শহরগুলোতে যে অনাচার চলছে, তাতে প্রেসিডেন্ট চোখ বন্ধ করবেন না।”

তবে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ ও বিরোধী রাজনীতিকরা এই পদক্ষেপের তীব্র বিরোধিতা করেছেন। ইলিনয়ের সিনেটর ডিক ডারবিন বলেন,

“এটি আমাদের জাতির ইতিহাসের এক লজ্জাজনক অধ্যায়। প্রেসিডেন্ট অপরাধের বিরুদ্ধে নয়, বরং ভয় ছড়ানোর রাজনীতি করছেন।”

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, নির্বাচনের আগমুহূর্তে এই ধরনের পদক্ষেপ ট্রাম্প প্রশাসনের ক্ষমতা প্রদর্শন ও রাজনৈতিক প্রভাব বিস্তারের অংশ হতে পারে।