১০:১৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫, ২৮ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

“যে কোনো পরিণতি হোক, বাগরাম ঘাঁটি আত্মসমর্পণ নয়”

আফগানিস্তানের ইসলামিক আমিরাত স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছে যে, তারা বাগরাম বিমান ঘাঁটি কোনো অবস্থাতেই যুক্তরাষ্ট্রের কাছে আত্মসমর্পণ করবে না। আমিরাত সরকারের মুখপাত্র বলেন, “পরিণতি যাই হোক না কেন, বাগরাম আমাদের সার্বভৌমত্বের প্রতীক, এটি কখনো বিদেশি শক্তির হাতে হস্তান্তর করা হবে না।”

বাগরাম ঘাঁটি আফগানিস্তানের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ সামরিক স্থাপনা, যা দীর্ঘ দুই দশক ধরে মার্কিন নেতৃত্বাধীন বাহিনীর প্রধান ঘাঁটি হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে। ২০২১ সালে মার্কিন বাহিনী আফগানিস্তান ছাড়ার পর ঘাঁটিটি ইসলামিক আমিরাতের নিয়ন্ত্রণে আসে।

কূটনৈতিক সূত্রগুলো জানিয়েছে, সাম্প্রতিক সময়ে যুক্তরাষ্ট্র ও ইসলামিক আমিরাতের মধ্যে সীমিত পর্যায়ের নিরাপত্তা সংলাপ চলছে। তবে বাগরাম ঘাঁটি নিয়ে আমেরিকার আগ্রহ ও প্রভাব বিস্তারের প্রচেষ্টাকে কাবুল দৃঢ়ভাবে প্রত্যাখ্যান করেছে।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, এই ঘোষণা ইসলামিক আমিরাতের জাতীয় সার্বভৌমত্ব রক্ষার এক দৃঢ় বার্তা বহন করে। এটি একই সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের জন্য এক স্পষ্ট বার্তা যে, আফগানিস্তানের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা বা ভূখণ্ডের ওপর আর কোনো বিদেশি হস্তক্ষেপ বরদাস্ত করা হবে না।

ট্যাগ

সাইয়েদুল ইস্তেগফার : সর্বশ্রেষ্ঠ ক্ষমা প্রার্থনার দোয়া

“যে কোনো পরিণতি হোক, বাগরাম ঘাঁটি আত্মসমর্পণ নয়”

প্রকাশিত হয়েছে: ০৮:৩১:৫৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ অক্টোবর ২০২৫

আফগানিস্তানের ইসলামিক আমিরাত স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছে যে, তারা বাগরাম বিমান ঘাঁটি কোনো অবস্থাতেই যুক্তরাষ্ট্রের কাছে আত্মসমর্পণ করবে না। আমিরাত সরকারের মুখপাত্র বলেন, “পরিণতি যাই হোক না কেন, বাগরাম আমাদের সার্বভৌমত্বের প্রতীক, এটি কখনো বিদেশি শক্তির হাতে হস্তান্তর করা হবে না।”

বাগরাম ঘাঁটি আফগানিস্তানের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ সামরিক স্থাপনা, যা দীর্ঘ দুই দশক ধরে মার্কিন নেতৃত্বাধীন বাহিনীর প্রধান ঘাঁটি হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে। ২০২১ সালে মার্কিন বাহিনী আফগানিস্তান ছাড়ার পর ঘাঁটিটি ইসলামিক আমিরাতের নিয়ন্ত্রণে আসে।

কূটনৈতিক সূত্রগুলো জানিয়েছে, সাম্প্রতিক সময়ে যুক্তরাষ্ট্র ও ইসলামিক আমিরাতের মধ্যে সীমিত পর্যায়ের নিরাপত্তা সংলাপ চলছে। তবে বাগরাম ঘাঁটি নিয়ে আমেরিকার আগ্রহ ও প্রভাব বিস্তারের প্রচেষ্টাকে কাবুল দৃঢ়ভাবে প্রত্যাখ্যান করেছে।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, এই ঘোষণা ইসলামিক আমিরাতের জাতীয় সার্বভৌমত্ব রক্ষার এক দৃঢ় বার্তা বহন করে। এটি একই সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের জন্য এক স্পষ্ট বার্তা যে, আফগানিস্তানের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা বা ভূখণ্ডের ওপর আর কোনো বিদেশি হস্তক্ষেপ বরদাস্ত করা হবে না।