০২:২৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৫, ৩ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

“শেষ মুহূর্তে না আসাটা ডিস্টার্বের অংশ”—মির্জা আব্বাস

“শেষ মুহূর্তে না আসাটা ডিস্টার্বের অংশ”—মির্জা আব্বাস

**জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)**সহ কয়েকটি রাজনৈতিক দল অংশ না নেওয়ায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, “কিছু কিছু দল ডিস্টার্ব করছে। তবে তারা সবসময়ই এমনটা করে। শেষ মুহূর্তে স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে কারো না আসাটা ডিস্টার্বের অংশ।”

শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় আয়োজিত জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।

মির্জা আব্বাস বলেন, “আমরা আশা করছি গণতান্ত্রিক উত্তরণের পথে আজ একটা বড় অগ্রগতি হবে। কিছু কিছু দল ডিস্টার্ব করছে, আজকের অনুষ্ঠানে আসছে না। তারা সবসময়ই ডিস্টার্ব করবে। আমরা লক্ষ্য রাখছি।”

তিনি আরও বলেন, “সব দলের সঙ্গে আলোচনা করে ঐকমত্যের ভিত্তিতেই এই জুলাই সনদ তৈরি হয়েছে। শেষ মুহূর্তে স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে কারো না আসাটা আসলে ঐক্যকে ব্যাহত করার প্রচেষ্টা। তবুও আমরা বিশ্বাস করি, জনগণের প্রত্যাশা পূরণে এই সনদই হবে গণতন্ত্রের নতুন দিগন্ত।”

উল্লেখ্য, জুলাই সনদ হচ্ছে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে গণতান্ত্রিক রূপান্তর, নির্বাচনী সংস্কার ও অন্তর্বর্তীকালীন শাসন কাঠামো বিষয়ে একটি ঐতিহাসিক ঐকমত্যের দলিল, যা শুক্রবার বিকেলে স্বাক্ষরিত হয়।

ট্যাগ

“শেষ মুহূর্তে না আসাটা ডিস্টার্বের অংশ”—মির্জা আব্বাস

প্রকাশিত হয়েছে: ০৭:২৫:৩০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৫

**জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)**সহ কয়েকটি রাজনৈতিক দল অংশ না নেওয়ায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, “কিছু কিছু দল ডিস্টার্ব করছে। তবে তারা সবসময়ই এমনটা করে। শেষ মুহূর্তে স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে কারো না আসাটা ডিস্টার্বের অংশ।”

শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় আয়োজিত জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।

মির্জা আব্বাস বলেন, “আমরা আশা করছি গণতান্ত্রিক উত্তরণের পথে আজ একটা বড় অগ্রগতি হবে। কিছু কিছু দল ডিস্টার্ব করছে, আজকের অনুষ্ঠানে আসছে না। তারা সবসময়ই ডিস্টার্ব করবে। আমরা লক্ষ্য রাখছি।”

তিনি আরও বলেন, “সব দলের সঙ্গে আলোচনা করে ঐকমত্যের ভিত্তিতেই এই জুলাই সনদ তৈরি হয়েছে। শেষ মুহূর্তে স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে কারো না আসাটা আসলে ঐক্যকে ব্যাহত করার প্রচেষ্টা। তবুও আমরা বিশ্বাস করি, জনগণের প্রত্যাশা পূরণে এই সনদই হবে গণতন্ত্রের নতুন দিগন্ত।”

উল্লেখ্য, জুলাই সনদ হচ্ছে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে গণতান্ত্রিক রূপান্তর, নির্বাচনী সংস্কার ও অন্তর্বর্তীকালীন শাসন কাঠামো বিষয়ে একটি ঐতিহাসিক ঐকমত্যের দলিল, যা শুক্রবার বিকেলে স্বাক্ষরিত হয়।