০৮:৩০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫, ১৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ডা. শফিকুর রহমান, “১১ বছর পর আবার ইফতার আয়োজনের সুযোগ ।

ডা. শফিকুর রহমান বলেন, “১১ বছর পর আবার ইফতার আয়োজনের সুযোগ পেয়েছি, যা ২০১৪ পর সরকার বন্ধ করে দিয়েছিল।”

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীয়ের আমীর ডা. শফিকুর রহমান ৮ মার্চ রাজধানী ঢাকার হোটেল ওয়েস্টিনে বিদেশি কূটনীতিকদের সম্মানে ইফতার পার্টি আয়োজন করেন। এতে ব্রিটিশ, ফরাসি, চীনা, রুশ, অস্ট্রেলিয়ান, মার্কিন, তুর্কি, ইরানি, পাকিস্তানি, এবং অন্যান্য দেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনাররা উপস্থিত ছিলেন।

ডা. শফিকুর রহমান তার বক্তব্যে আল্লাহর কাছে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বলেন, “১১ বছর পর আবার এই ইফতার পার্টি আয়োজনের সুযোগ পেয়েছি। জামায়াত সবসময় বিদেশি বন্ধুদের সম্মানে ইফতার পার্টি আয়োজন করত, কিন্তু ২০১৪ পর সরকার এই আয়োজন বন্ধ করেছিল।”

তিনি আরও বলেন, “রামজান মাস আত্মশুদ্ধি ও সহমর্মিতার মাস। জামায়াতে ইসলামী গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। আমরা সমানুপাতিক প্রতিনিধিত্বশীল নির্বাচন ব্যবস্থা চালুর পক্ষে মত প্রকাশ করেছি এবং প্রবাসীদের ভোটের দাবি তুলেছি।”

পার্টিতে জামায়াতে ইসলামী ও ছাত্রশিবিরের নেতারা উপস্থিত ছিলেন এবং সংগঠনটি সুষ্ঠু রাজনৈতিক ব্যবস্থা, শান্তি ও উন্নয়ন নিশ্চিত করতে দেশব্যাপী সংস্কার প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেছে।

ট্যাগ
পোস্টকারীর সকল তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

ডা. শফিকুর রহমান, “১১ বছর পর আবার ইফতার আয়োজনের সুযোগ ।

প্রকাশিত হয়েছে: ০৪:৪০:৪৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ৮ মার্চ ২০২৫

ডা. শফিকুর রহমান বলেন, “১১ বছর পর আবার ইফতার আয়োজনের সুযোগ পেয়েছি, যা ২০১৪ পর সরকার বন্ধ করে দিয়েছিল।”

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীয়ের আমীর ডা. শফিকুর রহমান ৮ মার্চ রাজধানী ঢাকার হোটেল ওয়েস্টিনে বিদেশি কূটনীতিকদের সম্মানে ইফতার পার্টি আয়োজন করেন। এতে ব্রিটিশ, ফরাসি, চীনা, রুশ, অস্ট্রেলিয়ান, মার্কিন, তুর্কি, ইরানি, পাকিস্তানি, এবং অন্যান্য দেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনাররা উপস্থিত ছিলেন।

ডা. শফিকুর রহমান তার বক্তব্যে আল্লাহর কাছে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বলেন, “১১ বছর পর আবার এই ইফতার পার্টি আয়োজনের সুযোগ পেয়েছি। জামায়াত সবসময় বিদেশি বন্ধুদের সম্মানে ইফতার পার্টি আয়োজন করত, কিন্তু ২০১৪ পর সরকার এই আয়োজন বন্ধ করেছিল।”

তিনি আরও বলেন, “রামজান মাস আত্মশুদ্ধি ও সহমর্মিতার মাস। জামায়াতে ইসলামী গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। আমরা সমানুপাতিক প্রতিনিধিত্বশীল নির্বাচন ব্যবস্থা চালুর পক্ষে মত প্রকাশ করেছি এবং প্রবাসীদের ভোটের দাবি তুলেছি।”

পার্টিতে জামায়াতে ইসলামী ও ছাত্রশিবিরের নেতারা উপস্থিত ছিলেন এবং সংগঠনটি সুষ্ঠু রাজনৈতিক ব্যবস্থা, শান্তি ও উন্নয়ন নিশ্চিত করতে দেশব্যাপী সংস্কার প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেছে।