০৮:৪৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫, ১৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

তিন ভাইকে কড়া নিরাপত্তায় দাফন করা হয়েছে।

মাদারীপুরে অবৈধ বালুর ব্যবসা ও হাটবাজার ইজারা নিয়ে বিরোধের জেরে খুন হওয়া তিন ভাইকে কড়া নিরাপত্তায় দাফন করা হয়েছে।

মাদারীপুরের খোয়াজপুরে সাইফুল সরদার, তার বড়ভাই আতাউর ও চাচাতো ভাই পলাশ সরদারের মরদেহ রোববার (৯ মার্চ) বিকেলে ময়নাতদন্ত শেষে গ্রামে আনা হয়। জানাজার সময় শোকাহত পরিবেশে বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থার জন্য সেনাবাহিনী ও পুলিশ মোতায়েন করা হয়।

এলাকাবাসী জানায়, কীর্তিনাশা নদী থেকে বালু উত্তোলন নিয়ে সাইফুলের সঙ্গে প্রতিবেশী ব্যবসায়ী শাজাহান খান ও হোসেন সরদারের বিরোধ ছিল। এর জেরে ৮ মার্চ সাইফুলকে মসজিদে হামলা করে হত্যা করা হয়। প্রতিবেশীরা এগিয়ে এলে সাইফুল ও তার বড়ভাই আতাউরকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়, এবং চাচাতো ভাই পলাশ আহত অবস্থায় ঢাকা মেডিকেলে মারা যান।

এ ঘটনার পর নিহত সাইফুলের মা একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন, এবং পুলিশ তিনজনকে গ্রেফতার করেছে। এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ ও সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে।

ট্যাগ
পোস্টকারীর সকল তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

তিন ভাইকে কড়া নিরাপত্তায় দাফন করা হয়েছে।

প্রকাশিত হয়েছে: ০৫:০৫:৫০ অপরাহ্ন, রবিবার, ৯ মার্চ ২০২৫

মাদারীপুরে অবৈধ বালুর ব্যবসা ও হাটবাজার ইজারা নিয়ে বিরোধের জেরে খুন হওয়া তিন ভাইকে কড়া নিরাপত্তায় দাফন করা হয়েছে।

মাদারীপুরের খোয়াজপুরে সাইফুল সরদার, তার বড়ভাই আতাউর ও চাচাতো ভাই পলাশ সরদারের মরদেহ রোববার (৯ মার্চ) বিকেলে ময়নাতদন্ত শেষে গ্রামে আনা হয়। জানাজার সময় শোকাহত পরিবেশে বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থার জন্য সেনাবাহিনী ও পুলিশ মোতায়েন করা হয়।

এলাকাবাসী জানায়, কীর্তিনাশা নদী থেকে বালু উত্তোলন নিয়ে সাইফুলের সঙ্গে প্রতিবেশী ব্যবসায়ী শাজাহান খান ও হোসেন সরদারের বিরোধ ছিল। এর জেরে ৮ মার্চ সাইফুলকে মসজিদে হামলা করে হত্যা করা হয়। প্রতিবেশীরা এগিয়ে এলে সাইফুল ও তার বড়ভাই আতাউরকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়, এবং চাচাতো ভাই পলাশ আহত অবস্থায় ঢাকা মেডিকেলে মারা যান।

এ ঘটনার পর নিহত সাইফুলের মা একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন, এবং পুলিশ তিনজনকে গ্রেফতার করেছে। এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ ও সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে।