০৭:২০ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫, ২৮ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ইউএস প্রতিবেদন: ভারতে সংখ্যালঘুদের ওপর বৈষম্য বাড়ছে

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল সরকারের স্বাধীন প্যানেল ইউএস কমিশন অন ইন্টারন্যাশনাল রিলিজিয়াস ফ্রিডম (ইউএসসিআইআরএফ) মঙ্গলবার প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে ভারতে সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে ক্রমবর্ধমান অমানবিক আচরণের বিষয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। প্যানেলটি জানিয়েছে, ভারতে সংখ্যালঘু মুসলিম, খ্রিষ্টান, শিখ এবং অন্যান্য ধর্মীয় গোষ্ঠীর ওপর সহিংসতা ও বৈষম্য বৃদ্ধি পাচ্ছে, যা ধর্মীয় স্বাধীনতার অবনতির ইঙ্গিত দেয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, **ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালাইসিস উইং (র)**ের বিরুদ্ধে শিখ বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতাদের হত্যা পরিকল্পনায় জড়িত থাকার অভিযোগ আনা হয়েছে। এই কারণে, -এর বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট নিষেধাজ্ঞা আরোপের সুপারিশ করা হয়েছে। এতে যুক্তরাষ্ট্রের সরকারকে র-এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য প্ররোচিত করা হয়েছে, যাতে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার এবং ধর্মীয় স্বাধীনতার মানদণ্ড বজায় রাখা যায়।

এই প্রতিবেদন প্রকাশের পর, ভারতের সরকার এ ধরনের অভিযোগগুলিকে পক্ষপাতদুষ্ট এবং অসত্য বলে আখ্যায়িত করেছে। ভারতের কর্মকর্তারা দাবি করেছেন যে, তাদের সরকার সকল ধর্মীয় সম্প্রদায়ের মানুষের অধিকার রক্ষায় অঙ্গীকারবদ্ধ এবং সামাজিক প্রকল্পগুলির মাধ্যমে দেশের জনগণের কল্যাণে কাজ করছে।

তবে, ইউএসসিআইআরএফের প্রতিবেদনটি ভারতের জন্য আন্তর্জাতিক চাপ বৃদ্ধি করতে পারে, বিশেষ করে দেশের আন্তর্জাতিক মানবাধিকার অবস্থান এবং ধর্মীয় স্বাধীনতা পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ তৈরি করতে।

ট্যাগ

শিক্ষা ভবনের সামনে সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

ইউএস প্রতিবেদন: ভারতে সংখ্যালঘুদের ওপর বৈষম্য বাড়ছে

প্রকাশিত হয়েছে: ০১:২৫:৪০ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৬ মার্চ ২০২৫

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল সরকারের স্বাধীন প্যানেল ইউএস কমিশন অন ইন্টারন্যাশনাল রিলিজিয়াস ফ্রিডম (ইউএসসিআইআরএফ) মঙ্গলবার প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে ভারতে সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে ক্রমবর্ধমান অমানবিক আচরণের বিষয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। প্যানেলটি জানিয়েছে, ভারতে সংখ্যালঘু মুসলিম, খ্রিষ্টান, শিখ এবং অন্যান্য ধর্মীয় গোষ্ঠীর ওপর সহিংসতা ও বৈষম্য বৃদ্ধি পাচ্ছে, যা ধর্মীয় স্বাধীনতার অবনতির ইঙ্গিত দেয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, **ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালাইসিস উইং (র)**ের বিরুদ্ধে শিখ বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতাদের হত্যা পরিকল্পনায় জড়িত থাকার অভিযোগ আনা হয়েছে। এই কারণে, -এর বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট নিষেধাজ্ঞা আরোপের সুপারিশ করা হয়েছে। এতে যুক্তরাষ্ট্রের সরকারকে র-এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য প্ররোচিত করা হয়েছে, যাতে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার এবং ধর্মীয় স্বাধীনতার মানদণ্ড বজায় রাখা যায়।

এই প্রতিবেদন প্রকাশের পর, ভারতের সরকার এ ধরনের অভিযোগগুলিকে পক্ষপাতদুষ্ট এবং অসত্য বলে আখ্যায়িত করেছে। ভারতের কর্মকর্তারা দাবি করেছেন যে, তাদের সরকার সকল ধর্মীয় সম্প্রদায়ের মানুষের অধিকার রক্ষায় অঙ্গীকারবদ্ধ এবং সামাজিক প্রকল্পগুলির মাধ্যমে দেশের জনগণের কল্যাণে কাজ করছে।

তবে, ইউএসসিআইআরএফের প্রতিবেদনটি ভারতের জন্য আন্তর্জাতিক চাপ বৃদ্ধি করতে পারে, বিশেষ করে দেশের আন্তর্জাতিক মানবাধিকার অবস্থান এবং ধর্মীয় স্বাধীনতা পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ তৈরি করতে।