০৭:২৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫, ১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

দুই কিস্তিতে আসছে ১৩০ কোটি ডলার

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) বাংলাদেশকে দুই কিস্তিতে মোট ১৩০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ ছাড়ের বিষয়ে ইতিবাচক সাড়া দিয়েছে। অর্থনৈতিক সংস্কার ও রাজস্ব ব্যবস্থাপনায় অগ্রগতির ভিত্তিতে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে

প্রসঙ্গত, আইএমএফ-এর সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারের চুক্তি অনুযায়ী মোট ৪.৭ বিলিয়ন ডলারের ঋণ প্যাকেজে পর্যায়ক্রমে অর্থ ছাড় করা হচ্ছে। চলমান তৃতীয় পর্যালোচনায় দেশের অর্থনৈতিক পারফরম্যান্স এবং নীতিগত সংস্কার পর্যালোচনা করে ঋণের এই কিস্তি ছাড়ের প্রস্তাবকে অনুমোদনের পথে এগোচ্ছে সংস্থাটি।

অর্থনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এই কিস্তি ছাড় হলে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে কিছুটা স্বস্তি আসবে এবং বাজারে আস্থা বৃদ্ধি পাবে। তবে তারা সতর্ক করে বলছেন, দীর্ঘমেয়াদে টেকসই রাজস্ব বৃদ্ধি ও ব্যয় নিয়ন্ত্রণে সফল না হলে অর্থনীতি আবারো চাপে পড়তে পারে।

বাংলাদেশ ব্যাংক এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, আইএমএফ-এর চূড়ান্ত অনুমোদন মিললে চলতি বছরের মাঝামাঝি সময়েই এই অর্থ বাংলাদেশ সরকারের কাছে পৌঁছাতে পারে।

ট্যাগ
পোস্টকারীর সকল তথ্য

📰 ঢাকা পোস্ট-এ মাল্টিমিডিয়া রিপোর্টার নিয়োগ, আবেদন ২০ মে পর্যন্ত

দুই কিস্তিতে আসছে ১৩০ কোটি ডলার

প্রকাশিত হয়েছে: ১০:৪৭:০০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৪ মে ২০২৫

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) বাংলাদেশকে দুই কিস্তিতে মোট ১৩০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ ছাড়ের বিষয়ে ইতিবাচক সাড়া দিয়েছে। অর্থনৈতিক সংস্কার ও রাজস্ব ব্যবস্থাপনায় অগ্রগতির ভিত্তিতে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে

প্রসঙ্গত, আইএমএফ-এর সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারের চুক্তি অনুযায়ী মোট ৪.৭ বিলিয়ন ডলারের ঋণ প্যাকেজে পর্যায়ক্রমে অর্থ ছাড় করা হচ্ছে। চলমান তৃতীয় পর্যালোচনায় দেশের অর্থনৈতিক পারফরম্যান্স এবং নীতিগত সংস্কার পর্যালোচনা করে ঋণের এই কিস্তি ছাড়ের প্রস্তাবকে অনুমোদনের পথে এগোচ্ছে সংস্থাটি।

অর্থনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এই কিস্তি ছাড় হলে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে কিছুটা স্বস্তি আসবে এবং বাজারে আস্থা বৃদ্ধি পাবে। তবে তারা সতর্ক করে বলছেন, দীর্ঘমেয়াদে টেকসই রাজস্ব বৃদ্ধি ও ব্যয় নিয়ন্ত্রণে সফল না হলে অর্থনীতি আবারো চাপে পড়তে পারে।

বাংলাদেশ ব্যাংক এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, আইএমএফ-এর চূড়ান্ত অনুমোদন মিললে চলতি বছরের মাঝামাঝি সময়েই এই অর্থ বাংলাদেশ সরকারের কাছে পৌঁছাতে পারে।