১০:১১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫, ২৮ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও বিশ্ববিদ্যালয় স্বাধীনতায় ট্রাম্প প্রশাসনের প্রশ্ন

যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় ৬০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের ফেডারেল অনুদান বাতিল করেছে ট্রাম্প প্রশাসন। স্বাস্থ্য ও মানব পরিষেবা বিভাগ (এইচএইচএস) মঙ্গলবার এই সিদ্ধান্তের কথা জানায়। তাদের যুক্তি, হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় বিভিন্ন সময়ে অ্যান্টি-সেমিটিক (ইহুদিবিরোধী) হয়রানি ও বর্ণবৈষম্যের অভিযোগ মোকাবিলা করতে ব্যর্থ হয়েছে।

ট্রাম্প প্রশাসন এর আগে ২২০ কোটি ডলারের বেশি ফেডারেল অনুদান এবং ৬০ মিলিয়ন ডলারের চুক্তির অর্থও ফ্রিজ করেছিল। তাদের দাবি, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ফিলিস্তিনপন্থি বিক্ষোভ এবং ‘ডাইভার্সিটি, ইক্যুইটি ও ইনক্লুশন’ (ডিইআই) কর্মসূচির কারণে এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় এই পদক্ষেপের বিরুদ্ধে আদালতে চ্যালেঞ্জ জানিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেসিডেন্ট অ্যালান গারবার বলেছেন, তারা নিজেদের তহবিল থেকে ২৫০ মিলিয়ন ডলার ব্যয়ে গবেষণা চালিয়ে যাবে।

ট্রাম্প প্রশাসন স্পষ্ট করেছে যে, যারা ‘বর্ণবাদবিরোধী’ নীতিমালা এবং ফিলিস্তিনপন্থি আন্দোলনকে সমর্থন দিচ্ছে, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আর্থিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এই পদক্ষেপ মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর স্বাধীনতা ও মতপ্রকাশের অধিকার নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি করেছে।

ট্যাগ
জনপ্রিয় সংবাদ

শিক্ষা ভবনের সামনে সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও বিশ্ববিদ্যালয় স্বাধীনতায় ট্রাম্প প্রশাসনের প্রশ্ন

প্রকাশিত হয়েছে: ০৩:১৫:২৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫

যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় ৬০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের ফেডারেল অনুদান বাতিল করেছে ট্রাম্প প্রশাসন। স্বাস্থ্য ও মানব পরিষেবা বিভাগ (এইচএইচএস) মঙ্গলবার এই সিদ্ধান্তের কথা জানায়। তাদের যুক্তি, হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় বিভিন্ন সময়ে অ্যান্টি-সেমিটিক (ইহুদিবিরোধী) হয়রানি ও বর্ণবৈষম্যের অভিযোগ মোকাবিলা করতে ব্যর্থ হয়েছে।

ট্রাম্প প্রশাসন এর আগে ২২০ কোটি ডলারের বেশি ফেডারেল অনুদান এবং ৬০ মিলিয়ন ডলারের চুক্তির অর্থও ফ্রিজ করেছিল। তাদের দাবি, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ফিলিস্তিনপন্থি বিক্ষোভ এবং ‘ডাইভার্সিটি, ইক্যুইটি ও ইনক্লুশন’ (ডিইআই) কর্মসূচির কারণে এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় এই পদক্ষেপের বিরুদ্ধে আদালতে চ্যালেঞ্জ জানিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেসিডেন্ট অ্যালান গারবার বলেছেন, তারা নিজেদের তহবিল থেকে ২৫০ মিলিয়ন ডলার ব্যয়ে গবেষণা চালিয়ে যাবে।

ট্রাম্প প্রশাসন স্পষ্ট করেছে যে, যারা ‘বর্ণবাদবিরোধী’ নীতিমালা এবং ফিলিস্তিনপন্থি আন্দোলনকে সমর্থন দিচ্ছে, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আর্থিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এই পদক্ষেপ মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর স্বাধীনতা ও মতপ্রকাশের অধিকার নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি করেছে।