০৭:০২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৫, ২৯ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সামুদ্রিক গবেষণায় যুক্তরাজ্যের সহায়তা চাইলেন অধ্যাপক ইউনূস

বুধবার (৪ জুন) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক।

সাক্ষাৎকালে হাইকমিশনার কুক সদ্য সম্মানজনক “কিং চার্লস হারমনি অ্যাওয়ার্ড” প্রাপ্তির জন্য অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে অভিনন্দন জানান। জবাবে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, “এটি একটি মহান সম্মানের বিষয়।”

জানা গেছে, অধ্যাপক ইউনূস আগামী ৯ জুন ঢাকা ত্যাগ করবেন এবং ১৩ জুন দেশে ফিরবেন। সফরকালে তিনি ঊর্ধ্বতন ব্রিটিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করবেন বলেও আশা করা হচ্ছে।

বৈঠকে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ, বিমান চলাচল সহযোগিতা, অভিবাসন ইস্যু এবং অন্তর্বর্তী সরকারের সম্পদ পুনরুদ্ধার প্রচেষ্টাসহ দুই দেশের পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট নানা বিষয়ে আলোচনা হয়।

প্রধান উপদেষ্টা হাইকমিশনারকে জানান, জাতীয় ঐকমত্য গঠনের লক্ষ্যে গঠিত কমিশনের মাধ্যমে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে দ্বিতীয় দফার আলোচনা শুরু হয়েছে এবং তা শিগগিরই শেষ হবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে।

সাক্ষাৎকালে অধ্যাপক ইউনূস বাংলাদেশের সামুদ্রিক গবেষণা কার্যক্রম আরও শক্তিশালী করতে যুক্তরাজ্যের কারিগরি সহায়তা এবং ব্রিটিশ গবেষকদের মাধ্যমে প্রশিক্ষণ গ্রহণে আগ্রহ প্রকাশ করেন।

সাক্ষাতে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (SDG) বিষয়ক সমন্বয়কারী লামিয়া মোরশেদ এবং ব্রিটিশ উপহাইকমিশনার জেমস গোল্ডম্যান উপস্থিত ছিলেন।

 

ট্যাগ
জনপ্রিয় সংবাদ

সামুদ্রিক গবেষণায় যুক্তরাজ্যের সহায়তা চাইলেন অধ্যাপক ইউনূস

প্রকাশিত হয়েছে: ০৯:৩৮:৪৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ৪ জুন ২০২৫

বুধবার (৪ জুন) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক।

সাক্ষাৎকালে হাইকমিশনার কুক সদ্য সম্মানজনক “কিং চার্লস হারমনি অ্যাওয়ার্ড” প্রাপ্তির জন্য অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে অভিনন্দন জানান। জবাবে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, “এটি একটি মহান সম্মানের বিষয়।”

জানা গেছে, অধ্যাপক ইউনূস আগামী ৯ জুন ঢাকা ত্যাগ করবেন এবং ১৩ জুন দেশে ফিরবেন। সফরকালে তিনি ঊর্ধ্বতন ব্রিটিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করবেন বলেও আশা করা হচ্ছে।

বৈঠকে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ, বিমান চলাচল সহযোগিতা, অভিবাসন ইস্যু এবং অন্তর্বর্তী সরকারের সম্পদ পুনরুদ্ধার প্রচেষ্টাসহ দুই দেশের পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট নানা বিষয়ে আলোচনা হয়।

প্রধান উপদেষ্টা হাইকমিশনারকে জানান, জাতীয় ঐকমত্য গঠনের লক্ষ্যে গঠিত কমিশনের মাধ্যমে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে দ্বিতীয় দফার আলোচনা শুরু হয়েছে এবং তা শিগগিরই শেষ হবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে।

সাক্ষাৎকালে অধ্যাপক ইউনূস বাংলাদেশের সামুদ্রিক গবেষণা কার্যক্রম আরও শক্তিশালী করতে যুক্তরাজ্যের কারিগরি সহায়তা এবং ব্রিটিশ গবেষকদের মাধ্যমে প্রশিক্ষণ গ্রহণে আগ্রহ প্রকাশ করেন।

সাক্ষাতে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (SDG) বিষয়ক সমন্বয়কারী লামিয়া মোরশেদ এবং ব্রিটিশ উপহাইকমিশনার জেমস গোল্ডম্যান উপস্থিত ছিলেন।