০১:২৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫, ২৮ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জার্মানি-যুক্তরাজ্যের ঐতিহাসিক বন্ধুত্ব চুক্তি স্বাক্ষর

প্রায় এক দশক আগে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) ত্যাগের পক্ষে ব্রিটেনের গণভোটের পর, অবশেষে জার্মানি এবং যুক্তরাজ্য একটি ঐতিহাসিক বন্ধুত্ব চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। এই চুক্তির মাধ্যমে ব্রেক্সিট-পরবর্তী পারস্পরিক সম্পর্ক নতুনভাবে গড়ে তোলার সুযোগ তৈরি হলো দুই দেশের জন্য।

এই চুক্তির লক্ষ্য হলো কূটনৈতিক, অর্থনৈতিক, প্রতিরক্ষা এবং জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলাসহ নানা ক্ষেত্রে পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধি করা। ইউরোপের দুই বৃহৎ শক্তির মধ্যে এ ধরনের একটি চুক্তি ভবিষ্যতের জন্য আরও স্থিতিশীল ও কৌশলগত অংশীদারিত্ব গঠনের বার্তা দেয়।

বিশ্লেষকরা বলছেন, ব্রেক্সিটের পর যুক্তরাজ্যের ইউরোপীয় অংশীদারদের সঙ্গে যে শূন্যতা তৈরি হয়েছিল, এই চুক্তি তা কিছুটা হলেও পূরণ করবে এবং পারস্পরিক আস্থার পরিবেশ সৃষ্টি করবে। দুই দেশের মধ্যে নিয়মিত দ্বিপক্ষীয় সংলাপ ও নীতিনির্ধারণী বোর্ড গঠনেরও কথা রয়েছে।

চুক্তির মাধ্যমে ব্রিটেন এবং জার্মানি যৌথভাবে বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় একটি সম্মিলিত অবস্থানের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। বিশেষ করে ইউক্রেন সংকট, রাশিয়ার আগ্রাসন এবং বিশ্বজুড়ে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ রক্ষায় উভয় দেশ ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার সংকল্প প্রকাশ করেছে।

ট্যাগ

শিক্ষা ভবনের সামনে সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

জার্মানি-যুক্তরাজ্যের ঐতিহাসিক বন্ধুত্ব চুক্তি স্বাক্ষর

প্রকাশিত হয়েছে: ১১:৫৮:৫০ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ জুলাই ২০২৫

প্রায় এক দশক আগে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) ত্যাগের পক্ষে ব্রিটেনের গণভোটের পর, অবশেষে জার্মানি এবং যুক্তরাজ্য একটি ঐতিহাসিক বন্ধুত্ব চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। এই চুক্তির মাধ্যমে ব্রেক্সিট-পরবর্তী পারস্পরিক সম্পর্ক নতুনভাবে গড়ে তোলার সুযোগ তৈরি হলো দুই দেশের জন্য।

এই চুক্তির লক্ষ্য হলো কূটনৈতিক, অর্থনৈতিক, প্রতিরক্ষা এবং জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলাসহ নানা ক্ষেত্রে পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধি করা। ইউরোপের দুই বৃহৎ শক্তির মধ্যে এ ধরনের একটি চুক্তি ভবিষ্যতের জন্য আরও স্থিতিশীল ও কৌশলগত অংশীদারিত্ব গঠনের বার্তা দেয়।

বিশ্লেষকরা বলছেন, ব্রেক্সিটের পর যুক্তরাজ্যের ইউরোপীয় অংশীদারদের সঙ্গে যে শূন্যতা তৈরি হয়েছিল, এই চুক্তি তা কিছুটা হলেও পূরণ করবে এবং পারস্পরিক আস্থার পরিবেশ সৃষ্টি করবে। দুই দেশের মধ্যে নিয়মিত দ্বিপক্ষীয় সংলাপ ও নীতিনির্ধারণী বোর্ড গঠনেরও কথা রয়েছে।

চুক্তির মাধ্যমে ব্রিটেন এবং জার্মানি যৌথভাবে বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় একটি সম্মিলিত অবস্থানের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। বিশেষ করে ইউক্রেন সংকট, রাশিয়ার আগ্রাসন এবং বিশ্বজুড়ে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ রক্ষায় উভয় দেশ ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার সংকল্প প্রকাশ করেছে।