০৪:১৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫, ২৮ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সৌদিতে ৭ বছর কারাভোগের পর মুক্তি পেলেন শায়খ সালেহ আল-তালিব

মক্কার গ্র্যান্ড মসজিদের ইমাম শায়খ সালেহ আল-তালিবকে সাত বছরের কারাভোগের পর সৌদি আরবের সালমান সরকার মুক্তি দিয়েছে। তবে তিনি এখনও গৃহবন্দি অবস্থায় রয়েছেন এবং তার চলাফেরার ওপর ইলেকট্রনিক মনিটরের মাধ্যমে নজরদারি চালানো হচ্ছে।

শায়খ সালেহ আল-তালিব ২০১৮ সালে এক খুতবায় ইসলামি নৈতিক দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানিয়েছিলেন এবং মিশ্র লিঙ্গের অনুষ্ঠান আয়োজন ও সৌদি জেনারেল এন্টারটেইনমেন্ট অথরিটির বিভিন্ন অনৈতিক সমাজবিধ্বংসী কর্মকাণ্ডের সমালোচনা করেছিলেন। এরপর থেকে তাকে প্রকাশ্যে দেখা যায়নি।

যদিও সৌদি সরকার কখনো আনুষ্ঠানিকভাবে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রকাশ করেনি, ২০২২ সালে রিয়াদের বিশেষ আপিল আদালত তাকে ১০ বছরের কারাদণ্ড প্রদান করেছিল।

২০১৭ সালের জুনে ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান ক্ষমতায় আসার পর থেকে সৌদি আরবে হক্বপন্থি আলেম-উলামা, দাঈ, রাজপরিবারের সদস্য এবং সরকারের নীতিবিরোধী মতামত প্রকাশকারীদের দমন ও গ্রেপ্তারের ঘটনা ঘটেছে শতশত সংখ্যায়। শায়খ সালেহ আল-তালিবের কারাভোগও এই প্রেক্ষাপটে ঘটে।

ট্যাগ

শিক্ষা ভবনের সামনে সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

সৌদিতে ৭ বছর কারাভোগের পর মুক্তি পেলেন শায়খ সালেহ আল-তালিব

প্রকাশিত হয়েছে: ১০:৫৮:০৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫

মক্কার গ্র্যান্ড মসজিদের ইমাম শায়খ সালেহ আল-তালিবকে সাত বছরের কারাভোগের পর সৌদি আরবের সালমান সরকার মুক্তি দিয়েছে। তবে তিনি এখনও গৃহবন্দি অবস্থায় রয়েছেন এবং তার চলাফেরার ওপর ইলেকট্রনিক মনিটরের মাধ্যমে নজরদারি চালানো হচ্ছে।

শায়খ সালেহ আল-তালিব ২০১৮ সালে এক খুতবায় ইসলামি নৈতিক দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানিয়েছিলেন এবং মিশ্র লিঙ্গের অনুষ্ঠান আয়োজন ও সৌদি জেনারেল এন্টারটেইনমেন্ট অথরিটির বিভিন্ন অনৈতিক সমাজবিধ্বংসী কর্মকাণ্ডের সমালোচনা করেছিলেন। এরপর থেকে তাকে প্রকাশ্যে দেখা যায়নি।

যদিও সৌদি সরকার কখনো আনুষ্ঠানিকভাবে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রকাশ করেনি, ২০২২ সালে রিয়াদের বিশেষ আপিল আদালত তাকে ১০ বছরের কারাদণ্ড প্রদান করেছিল।

২০১৭ সালের জুনে ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান ক্ষমতায় আসার পর থেকে সৌদি আরবে হক্বপন্থি আলেম-উলামা, দাঈ, রাজপরিবারের সদস্য এবং সরকারের নীতিবিরোধী মতামত প্রকাশকারীদের দমন ও গ্রেপ্তারের ঘটনা ঘটেছে শতশত সংখ্যায়। শায়খ সালেহ আল-তালিবের কারাভোগও এই প্রেক্ষাপটে ঘটে।