০১:২৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫, ২৮ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

হামাস নেতাদের মুখে স্বস্তির হাসি, আলোচনায় আশার আভাস

ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় চলমান সংঘাতের মধ্যেই হামাস নেতাদের মুখে দেখা গেছে এক বিরল হাসি — যা অনেকের মতে বিজয়ের ইঙ্গিতবাহী। দীর্ঘ রক্তপাত ও ধ্বংসযজ্ঞের পর অবশেষে আলোচনায় আশার আলো দেখা দিচ্ছে।

তুরস্ক ও কাতারের মধ্যস্থতায় দোহায় হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে উচ্চপর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে জিম্মি বিনিময়, যুদ্ধবিরতি এবং মানবিক সহায়তা পুনরায় শুরু করার মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা হয়। আলোচনায় প্রাথমিক পর্যায়ে কিছু অগ্রগতি হয়েছে বলে কূটনৈতিক সূত্র জানিয়েছে।

তুরস্ক ও কাতার উভয়েই এই আলোচনায় কার্যকর ভূমিকা রাখছে। বিশেষ করে আঙ্কারা রাজনৈতিক সমাধান ও মানবিক সহায়তার প্রসারে জোর দিচ্ছে, আর দোহা সরাসরি হামাস নেতৃত্বের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করে আলোচনার সেতুবন্ধন করছে।

হামাস নেতাদের ঘনিষ্ঠ এক সূত্র জানায়, আলোচনায় অগ্রগতির ফলে নেতাদের মুখে ফুটে উঠেছে স্বস্তির হাসি। তারা মনে করছেন, তাদের অবস্থান শক্ত হয়েছে এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এখন আগের তুলনায় অনেক বেশি সংলাপমুখী।

কূটনৈতিক মহল বলছে, যুদ্ধবিরতির পথে এই আলোচনা একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। তবে তারা সতর্ক করে দিয়েছেন, স্থায়ী সমাধানের জন্য এখনো অনেক রাজনৈতিক প্রতিবন্ধকতা কাটাতে হবে।

গাজার মানবিক সংকট, ইসরায়েলি অবরোধ, এবং পুনর্গঠনের অর্থায়ন নিয়ে আলোচনা আরও বিস্তৃত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আন্তর্জাতিক মহল আশাবাদী যে, তুরস্ক ও কাতারের নেতৃত্বে এ প্রক্রিয়া অবশেষে মধ্যপ্রাচ্যে শান্তির নতুন দিগন্ত খুলে দিতে পারে।

ট্যাগ

শিক্ষা ভবনের সামনে সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

হামাস নেতাদের মুখে স্বস্তির হাসি, আলোচনায় আশার আভাস

প্রকাশিত হয়েছে: ০৮:৩৮:১৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ অক্টোবর ২০২৫

ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় চলমান সংঘাতের মধ্যেই হামাস নেতাদের মুখে দেখা গেছে এক বিরল হাসি — যা অনেকের মতে বিজয়ের ইঙ্গিতবাহী। দীর্ঘ রক্তপাত ও ধ্বংসযজ্ঞের পর অবশেষে আলোচনায় আশার আলো দেখা দিচ্ছে।

তুরস্ক ও কাতারের মধ্যস্থতায় দোহায় হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে উচ্চপর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে জিম্মি বিনিময়, যুদ্ধবিরতি এবং মানবিক সহায়তা পুনরায় শুরু করার মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা হয়। আলোচনায় প্রাথমিক পর্যায়ে কিছু অগ্রগতি হয়েছে বলে কূটনৈতিক সূত্র জানিয়েছে।

তুরস্ক ও কাতার উভয়েই এই আলোচনায় কার্যকর ভূমিকা রাখছে। বিশেষ করে আঙ্কারা রাজনৈতিক সমাধান ও মানবিক সহায়তার প্রসারে জোর দিচ্ছে, আর দোহা সরাসরি হামাস নেতৃত্বের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করে আলোচনার সেতুবন্ধন করছে।

হামাস নেতাদের ঘনিষ্ঠ এক সূত্র জানায়, আলোচনায় অগ্রগতির ফলে নেতাদের মুখে ফুটে উঠেছে স্বস্তির হাসি। তারা মনে করছেন, তাদের অবস্থান শক্ত হয়েছে এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এখন আগের তুলনায় অনেক বেশি সংলাপমুখী।

কূটনৈতিক মহল বলছে, যুদ্ধবিরতির পথে এই আলোচনা একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। তবে তারা সতর্ক করে দিয়েছেন, স্থায়ী সমাধানের জন্য এখনো অনেক রাজনৈতিক প্রতিবন্ধকতা কাটাতে হবে।

গাজার মানবিক সংকট, ইসরায়েলি অবরোধ, এবং পুনর্গঠনের অর্থায়ন নিয়ে আলোচনা আরও বিস্তৃত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আন্তর্জাতিক মহল আশাবাদী যে, তুরস্ক ও কাতারের নেতৃত্বে এ প্রক্রিয়া অবশেষে মধ্যপ্রাচ্যে শান্তির নতুন দিগন্ত খুলে দিতে পারে।